4 |
কযিন ও হেবল উভয়েই ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে বলিদান উত্সর্গ করেছিলেন; কিন্তু হেবল উত্তম বলে ঈশ্বরের কাছে গ্রাহ্য় হয়েছিলেন কারণ হেবলের বলিদান বিশ্বাসযুক্ত ছিল৷ ঈশ্বর বলেছিলেন য়ে হেবল যা উপহার দিয়েছিল তাতে তিনি প্রীত হয়েছিলেন৷ ঈশ্বর হেবলকে একজন ধার্মিক লোক বললেন, কারণ তার বিশ্বাস ছিল৷ যদিও হেবল মৃত; কিন্তু তাঁর বিশ্বাসের মধ্য দিয়ে তিনি এখনও কথা বলছেন৷
|
5 |
হনোককে পৃথিবী থেকে তুলে নেওয়া হয়েছিল, তিনি মরেন নি৷ এই পৃথিবী থেকে হনোককে তুলে নেবার পূর্বে হনোক এই সাক্ষী রেখে যান য়ে তিনি ঈশ্বরকে সন্তুষ্ট করেছিলেন৷ পরে লোকেরা হনোকের খোঁজ আর পেলেন না, কারণ ঈশ্বর তাঁকে কাছে রাখার জন্য নিজেই হনোককে তুলে নিয়েছিলেন৷ হনোকের জীবনে বিশ্বাস ছিল বলেই এমনটি সন্ভব হয়েছিল৷
|
11 |
অব্রাহাম বযোবৃদ্ধ হয়েছিলেন তাই তাঁর সন্তান হওয়ার সন্ভব ছিল না৷ তাঁর স্ত্রী সারা বন্ধ্যা ছিলেন৷ কিন্তু ঈশ্বরের ওপর অব্রাহামের বিশ্বাস ছিল, তাই ঈশ্বর শক্তি দিলেন য়েন তাঁদের সন্তানলাভ হয়৷ ঈশ্বর যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন তা য়ে তিনি পূর্ণ করতে পারেন এ বিশ্বাস অব্রাহামের ছিল৷ তিনি প্রায় মৃতকল্প ছিলেন; কিন্তু এই একটি লোকের মধ্য দিয়ে জন্ম নিয়েছিল আকাশের তারার মতো অজস্র বংশধর৷
|
17 |
ঈশ্বর যখন অব্রাহামের বিশ্বাসের পরীক্ষা করছিলেন, অব্রাহাম তার কিছু পূর্বেই ঈশ্বরের প্রতিশ্রুতি পান তবু তিনি তাঁর পুত্র ইসহাককে ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে উত্সর্গ করতে নিয়ে গিয়েছিলেন৷ অব্রাহাম ঈশ্বরের নির্দেশ পালন করেছিলেন কারণ তাঁর বিশ্বাস ছিল৷ ঈশ্বর অব্রাহামকে পূর্বেই বলে রেখেছিলেন, ‘ইসহাকের মাধ্যমেই তোমার বংশধররা দেখা দেবে৷’
|