পবিত্র বাইবেল

গডস গ্রেইস গিফট
ইসাইয়া

ইসাইয়া অধ্যায় 45

1 সদাপ্রভু আপন অভিষিক্ত ব্যক্তি, কোরসের, বিষয়ে এই কথা কহেন, আমি তাহার দক্ষিণ হস্ত ধরিয়াছি, আমি তাহার সম্মুখে নানা জাতিকে পরাভব করিব, আর রাজগণের কটিবন্ধ খুলিয়া ফেলিব; আমি তাহার অগ্রে কবাট সকল মুক্ত করিব, আর পুরদ্বার সকল বদ্ধ থাকিবে না। 2 আমি তোমার অগ্রে অগ্রে গমন করিয়া উচ্চনীচ স্থান সমান করিব, আমি পিত্তলের কবাট ভগ্ন করিব, ও লৌহের হুড়কা কাটিয়া ফেলিব। 3 আর আমি তোমাকে অন্ধকারাবৃত ধনকোষ ও গুপ্ত স্থানে সঞ্চিত নিধি দিব; যেন তুমি জানিতে পার, আমি সদাপ্রভুই তোমার নাম ধরিয়া ডাকি, আমি ইস্রায়েলের ঈশ্বর। 4 আমার দাস যাকোবের ও আমার মনোনীত ইস্রায়েলের নিমিত্ত আমি তোমার নাম ধরিয়া তোমাকে ডাকিয়াছি; তুমি আমাকে না জানিলেও তোমাকে উপাধি দিয়াছি। 5 আমিই সদাপ্রভু, আর কেহ নয়; আমি ব্যতীত অন্য ঈশ্বর নাই; তুমি আমাকে না জানিলেও আমি তোমার কটি বন্ধ করিব; 6 যেন সূর্য্যোদয়ের স্থানাবধি পশ্চিম দিক্‌ পর্য্যন্ত লোকে জানিতে পারে যে, আমি ব্যতীত অন্য নাই; আমিই সদাপ্রভু, আর কেহ নয়। 7 আমি দীপ্তির রচনাকারী ও অন্ধকারের সৃষ্টিকর্ত্তা, আমি শান্তির রচনাকারী ও অনিষ্টের সৃষ্টিকর্ত্তা; আমি সদাপ্রভু এই সকলের সাধনকর্ত্তা। 8 হে আকাশমণ্ডল, উপর হইতে শিশির বর্ষণ কর, মেঘমালা ধার্ম্মিকতা বর্ষণ করুক; ভূমি বিদীর্ণ হউক, ও মেঘমালা পরিত্রাণ-ফল উৎপন্ন করুক, পৃথিবী সঙ্গে সঙ্গে ধার্ম্মিকতা অঙ্কুরিত করুক আমি সদাপ্রভু ইহার সৃষ্টিকর্ত্তা। 9 ধিক্‌ তাহাকে, যে আপন নির্ম্মাতার সহিত বিবাদ করে; সে ত মাটীর খোলার মধ্যবর্ত্তী খোলা মাত্র। মৃত্তিকা কি মুম্ভকারকে বলিবে, ‘তুমি কি নির্ম্মাণ করিতেছ? তোমার রচিত বস্তু কি বলিবে, ‘উহার হস্ত নাই’? 10 ধিক্‌ তাহাকে, যে পিতাকে বলে, ‘তুমি কি জন্মাইতেছ?’ কিম্বা স্ত্রীলোককে বলে, ‘তুমি কি প্রসব করিতেছ?’ 11 সদাপ্রভু, ইস্রায়েলের পবিত্রতম ও তাহার নির্ম্মাতা, এই কথা কহেন, তোমরা আগামী ঘটনা সকলের বিষয়ে আমাকে জিজ্ঞাসা কর; আমার সন্তানদের ও আমার হস্তকৃত কার্য্যের বিষয়ে আমাকে আদেশ দেও। 12 আমি পৃথিবী নির্ম্মাণ করিয়াছি, ও পৃথিবীর উপরে মনুষ্যের সৃষ্টি করিয়াছি; আমি নিজ হস্তে আকাশমণ্ডল বিস্তীর্ণ করিয়াছি, এবং আকাশের সমস্ত বাহিনীকে আজ্ঞা দিয়া আসিতেছি। 13 আমিই উহাকে ধর্ম্মশীলতায় উত্তেজিত করিয়াছি, আর উহার সকল পথ সমান করিব; সেই আমার নগরটী গাঁথিবে, এবং আমার বন্দীকৃত লোকদিগকে ছাড়িয়া দিবে, বিনামূল্যে ও বিনাপুরস্কারেই দিবে, ইহা বাহিনীগণের সদাপ্রভু কহেন। 14 সদাপ্রভু এই কথা কহেন, মিসরের উপার্জ্জিত সম্পত্তি ও কূশের বাণিজ্যের লভ্য এবং দীর্ঘকায় সবায়ীয়গণ তোমার কাছে আসিবে, তাহারা তোমারই হইবে; তাহারা তোমার পশ্চাদগামী হইবে; শৃঙ্খলে বদ্ধ হইয়া আসিবে; আর তোমার কাছে প্রণিপাত করিয়া এই নিবেদন করিবে, ‘তোমারই মধ্যে ঈশ্বর আছেন, আর কেহ নয়, আর কোন ঈশ্বর নাই।’ 15 হে ইস্রায়েলের ঈশ্বর, হে ত্রাণকর্ত্তা, সত্য, তুমি আত্মগোপনকারী ঈশ্বর। 16 তাহারা সকলে লজ্জিত ও বিষণ্ণ হইবে, তাহারা সকসঙ্গে অপমানগ্রস্ত হইয়া চলিয়া যাইবে, সেই পুত্তলি-নির্ম্মাতারা! 17 কিন্তু ইস্রায়েল সদাপ্রভু কর্ত্তৃক অনন্তকালস্থায়ী পরিত্রাণ প্রাপ্ত হইয়াছে; তোমরা অনন্তকালেও কখনও লজ্জিত কি বিষণ্ণ হইবে না। 18 কেননা আকাশমণ্ডলের সৃষ্টিকর্ত্তা সদাপ্রভু, স্বয়ং ঈশ্বর, যিনি পৃথিবীকে সংগঠন করিয়া নির্ম্মাণ করিয়াছেন, তাহা স্থাপন করিয়াছেন, ও অনর্থক সৃষ্টি না করিয়া বাসস্থানার্থে নির্ম্মাণ করিয়াছেন, তিনি এই কথা কহেন, আমিই সদাপ্রভু, আর কেহ নয়। 19 আমি গোপনে অন্ধকারময় দেশের কোন স্থানে কথা কহি নাই; আমি যাকোবের বংশকে এই বাক্য কহি নাই যে, ‘তোমরা অনর্থক আমার অন্বেষণ কর,’ আমি সদাপ্রভু ন্যায্য বাক্য বলি, সরলতার কথা কহি। 20 হে জাতিগণের মধ্য হইতে উত্তীর্ণ লোক সকল, তোমরা একত্র হইয়া আইস, একসঙ্গে নিকটে আইস; তাহারা কিছুই জানে না, যাহারা আপনাদের প্রতিমার কাষ্ঠ বহিয়া বেড়ায়, যাহারা এমন দেবতার কাছে প্রার্থনা করে, যে পরিত্রাণ করিতে পারে না। 21 তোমরা সংবাদ দেও, কথা উপস্থিত কর; হাঁ, সকলে পরস্পর মন্ত্রণা করুক। পূর্ব্ব হইতে এ কথা কে জ্ঞাত করিয়াছে? সেকাল হইতে কে সংবাদ দিয়াছে? আমি সদাপ্রভু কি করি নাই? আমি ব্যতীত অন্য ঈশ্বর নাই; আমি ধর্ম্মশীল ও ত্রাণকারী ঈশ্বর; আমি ব্যতীত অন্য নাই। 22 হে পৃথিবীর প্রান্ত সকল, আমার প্রতি দৃষ্টি করিয়া পরিত্রাণ প্রাপ্ত হও, কেননা আমিই ঈশ্বর, আর কেহ নয়। 23 আমি আপন নামে শপথ করিয়াছি, আমার মুখ হইতে ধার্ম্মিকতা নির্গত হইয়াছে, একটী বাক্য, যাহা ফিরিয়া আসিবে না, বস্তুতঃ আমার কাছে প্রত্যেক হাঁটু পাতিত হইবে, প্রত্যেক জিহ্বা শপথ করিবে। 24 লোকে আমাকে বলিবে, কেবল সদাপ্রভুতেই ধার্ম্মিকতা ও শক্তি আছে; তাঁহারই কাছে লোকেরা আসিবে, এবং যে সকল লোক তাঁহাতে বিরক্ত, তাহারা লজ্জিত হইবে। 25 সদাপ্রভুতেই ইস্রায়েলের সমস্ত বংশ ধার্ম্মিকীকৃত হইবে, ও শ্লাঘা করিবে।
1 সদাপ্রভু আপন অভিষিক্ত ব্যক্তি, কোরসের, বিষয়ে এই কথা কহেন, আমি তাহার দক্ষিণ হস্ত ধরিয়াছি, আমি তাহার সম্মুখে নানা জাতিকে পরাভব করিব, আর রাজগণের কটিবন্ধ খুলিয়া ফেলিব; আমি তাহার অগ্রে কবাট সকল মুক্ত করিব, আর পুরদ্বার সকল বদ্ধ থাকিবে না। .::. 2 আমি তোমার অগ্রে অগ্রে গমন করিয়া উচ্চনীচ স্থান সমান করিব, আমি পিত্তলের কবাট ভগ্ন করিব, ও লৌহের হুড়কা কাটিয়া ফেলিব। .::. 3 আর আমি তোমাকে অন্ধকারাবৃত ধনকোষ ও গুপ্ত স্থানে সঞ্চিত নিধি দিব; যেন তুমি জানিতে পার, আমি সদাপ্রভুই তোমার নাম ধরিয়া ডাকি, আমি ইস্রায়েলের ঈশ্বর। .::. 4 আমার দাস যাকোবের ও আমার মনোনীত ইস্রায়েলের নিমিত্ত আমি তোমার নাম ধরিয়া তোমাকে ডাকিয়াছি; তুমি আমাকে না জানিলেও তোমাকে উপাধি দিয়াছি। .::. 5 আমিই সদাপ্রভু, আর কেহ নয়; আমি ব্যতীত অন্য ঈশ্বর নাই; তুমি আমাকে না জানিলেও আমি তোমার কটি বন্ধ করিব; .::. 6 যেন সূর্য্যোদয়ের স্থানাবধি পশ্চিম দিক্‌ পর্য্যন্ত লোকে জানিতে পারে যে, আমি ব্যতীত অন্য নাই; আমিই সদাপ্রভু, আর কেহ নয়। .::. 7 আমি দীপ্তির রচনাকারী ও অন্ধকারের সৃষ্টিকর্ত্তা, আমি শান্তির রচনাকারী ও অনিষ্টের সৃষ্টিকর্ত্তা; আমি সদাপ্রভু এই সকলের সাধনকর্ত্তা। .::. 8 হে আকাশমণ্ডল, উপর হইতে শিশির বর্ষণ কর, মেঘমালা ধার্ম্মিকতা বর্ষণ করুক; ভূমি বিদীর্ণ হউক, ও মেঘমালা পরিত্রাণ-ফল উৎপন্ন করুক, পৃথিবী সঙ্গে সঙ্গে ধার্ম্মিকতা অঙ্কুরিত করুক আমি সদাপ্রভু ইহার সৃষ্টিকর্ত্তা। .::. 9 ধিক্‌ তাহাকে, যে আপন নির্ম্মাতার সহিত বিবাদ করে; সে ত মাটীর খোলার মধ্যবর্ত্তী খোলা মাত্র। মৃত্তিকা কি মুম্ভকারকে বলিবে, ‘তুমি কি নির্ম্মাণ করিতেছ? তোমার রচিত বস্তু কি বলিবে, ‘উহার হস্ত নাই’? .::. 10 ধিক্‌ তাহাকে, যে পিতাকে বলে, ‘তুমি কি জন্মাইতেছ?’ কিম্বা স্ত্রীলোককে বলে, ‘তুমি কি প্রসব করিতেছ?’ .::. 11 সদাপ্রভু, ইস্রায়েলের পবিত্রতম ও তাহার নির্ম্মাতা, এই কথা কহেন, তোমরা আগামী ঘটনা সকলের বিষয়ে আমাকে জিজ্ঞাসা কর; আমার সন্তানদের ও আমার হস্তকৃত কার্য্যের বিষয়ে আমাকে আদেশ দেও। .::. 12 আমি পৃথিবী নির্ম্মাণ করিয়াছি, ও পৃথিবীর উপরে মনুষ্যের সৃষ্টি করিয়াছি; আমি নিজ হস্তে আকাশমণ্ডল বিস্তীর্ণ করিয়াছি, এবং আকাশের সমস্ত বাহিনীকে আজ্ঞা দিয়া আসিতেছি। .::. 13 আমিই উহাকে ধর্ম্মশীলতায় উত্তেজিত করিয়াছি, আর উহার সকল পথ সমান করিব; সেই আমার নগরটী গাঁথিবে, এবং আমার বন্দীকৃত লোকদিগকে ছাড়িয়া দিবে, বিনামূল্যে ও বিনাপুরস্কারেই দিবে, ইহা বাহিনীগণের সদাপ্রভু কহেন। .::. 14 সদাপ্রভু এই কথা কহেন, মিসরের উপার্জ্জিত সম্পত্তি ও কূশের বাণিজ্যের লভ্য এবং দীর্ঘকায় সবায়ীয়গণ তোমার কাছে আসিবে, তাহারা তোমারই হইবে; তাহারা তোমার পশ্চাদগামী হইবে; শৃঙ্খলে বদ্ধ হইয়া আসিবে; আর তোমার কাছে প্রণিপাত করিয়া এই নিবেদন করিবে, ‘তোমারই মধ্যে ঈশ্বর আছেন, আর কেহ নয়, আর কোন ঈশ্বর নাই।’ .::. 15 হে ইস্রায়েলের ঈশ্বর, হে ত্রাণকর্ত্তা, সত্য, তুমি আত্মগোপনকারী ঈশ্বর। .::. 16 তাহারা সকলে লজ্জিত ও বিষণ্ণ হইবে, তাহারা সকসঙ্গে অপমানগ্রস্ত হইয়া চলিয়া যাইবে, সেই পুত্তলি-নির্ম্মাতারা! .::. 17 কিন্তু ইস্রায়েল সদাপ্রভু কর্ত্তৃক অনন্তকালস্থায়ী পরিত্রাণ প্রাপ্ত হইয়াছে; তোমরা অনন্তকালেও কখনও লজ্জিত কি বিষণ্ণ হইবে না। .::. 18 কেননা আকাশমণ্ডলের সৃষ্টিকর্ত্তা সদাপ্রভু, স্বয়ং ঈশ্বর, যিনি পৃথিবীকে সংগঠন করিয়া নির্ম্মাণ করিয়াছেন, তাহা স্থাপন করিয়াছেন, ও অনর্থক সৃষ্টি না করিয়া বাসস্থানার্থে নির্ম্মাণ করিয়াছেন, তিনি এই কথা কহেন, আমিই সদাপ্রভু, আর কেহ নয়। .::. 19 আমি গোপনে অন্ধকারময় দেশের কোন স্থানে কথা কহি নাই; আমি যাকোবের বংশকে এই বাক্য কহি নাই যে, ‘তোমরা অনর্থক আমার অন্বেষণ কর,’ আমি সদাপ্রভু ন্যায্য বাক্য বলি, সরলতার কথা কহি। .::. 20 হে জাতিগণের মধ্য হইতে উত্তীর্ণ লোক সকল, তোমরা একত্র হইয়া আইস, একসঙ্গে নিকটে আইস; তাহারা কিছুই জানে না, যাহারা আপনাদের প্রতিমার কাষ্ঠ বহিয়া বেড়ায়, যাহারা এমন দেবতার কাছে প্রার্থনা করে, যে পরিত্রাণ করিতে পারে না। .::. 21 তোমরা সংবাদ দেও, কথা উপস্থিত কর; হাঁ, সকলে পরস্পর মন্ত্রণা করুক। পূর্ব্ব হইতে এ কথা কে জ্ঞাত করিয়াছে? সেকাল হইতে কে সংবাদ দিয়াছে? আমি সদাপ্রভু কি করি নাই? আমি ব্যতীত অন্য ঈশ্বর নাই; আমি ধর্ম্মশীল ও ত্রাণকারী ঈশ্বর; আমি ব্যতীত অন্য নাই। .::. 22 হে পৃথিবীর প্রান্ত সকল, আমার প্রতি দৃষ্টি করিয়া পরিত্রাণ প্রাপ্ত হও, কেননা আমিই ঈশ্বর, আর কেহ নয়। .::. 23 আমি আপন নামে শপথ করিয়াছি, আমার মুখ হইতে ধার্ম্মিকতা নির্গত হইয়াছে, একটী বাক্য, যাহা ফিরিয়া আসিবে না, বস্তুতঃ আমার কাছে প্রত্যেক হাঁটু পাতিত হইবে, প্রত্যেক জিহ্বা শপথ করিবে। .::. 24 লোকে আমাকে বলিবে, কেবল সদাপ্রভুতেই ধার্ম্মিকতা ও শক্তি আছে; তাঁহারই কাছে লোকেরা আসিবে, এবং যে সকল লোক তাঁহাতে বিরক্ত, তাহারা লজ্জিত হইবে। .::. 25 সদাপ্রভুতেই ইস্রায়েলের সমস্ত বংশ ধার্ম্মিকীকৃত হইবে, ও শ্লাঘা করিবে। .::.
  • ইসাইয়া অধ্যায় 1  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 2  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 3  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 4  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 5  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 6  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 7  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 8  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 9  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 10  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 11  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 12  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 13  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 14  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 15  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 16  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 17  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 18  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 19  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 20  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 21  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 22  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 23  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 24  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 25  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 26  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 27  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 28  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 29  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 30  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 31  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 32  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 33  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 34  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 35  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 36  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 37  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 38  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 39  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 40  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 41  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 42  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 43  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 44  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 45  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 46  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 47  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 48  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 49  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 50  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 51  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 52  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 53  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 54  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 55  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 56  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 57  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 58  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 59  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 60  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 61  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 62  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 63  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 64  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 65  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 66  
×

Alert

×

Bengali Letters Keypad References