পবিত্র বাইবেল

গডস গ্রেইস গিফট
ইসাইয়া

ইসাইয়া অধ্যায় 10

1 ধিক্‌ সেই ব্যবস্থাপকদিগকে, যাহারা অধর্ম্মের ব্যবস্থা স্থাপন করে, ও সেই লেখকদিগকে, যাহারা উপদ্রব লিখে; 2 যেন দরিদ্রগণকে ন্যায়বিচার হইতে ফিরাইয়া দেয়, ও আমার দুঃখী প্রজাদের অধিকার হরণ করে, যেন বিধবারা তাহাদের লুটদ্রব্য হয়, আর তাহারা পিতৃহীনদিগকে তাহাদের লুটিত দ্রব্য করিতে পারে। 3 প্রতিফল দিবার দিনে, ও দূর হইতে যখন বিনাশ আসিবে, তখন তোমরা কি করিবে? সাহায্যের নিমিত্ত কাহার কাছে পলাইবে? 4 আর তোমাদের প্রতাপ কোথায় রাখিবে? তাহারা বন্দিগণের নীচে অধোমুখ হইয়া পড়িবে, নিহতগণের নীচে পতিত হইবে, এই মাত্র। এই সকলেতেও তাঁহার ক্রোধ নিবৃত্ত হয় নাই, কিন্তু তাঁহার হস্ত এখনও বিস্তারিত রহিয়াছে। 5 ধিক্‌ অশূরকে! সে আমার ক্রোধের দণ্ড! সে সেই যষ্টি, যাহার হস্তে আমার কোপ। 6 আমি তাহাকে এক পামর জাতির বিপরীতে পাঠাইব, আমার ক্রোধপাত্র লোকবৃন্দের বিরুদ্ধে আজ্ঞা দিব, যেন সে লুট করে, ও লুটিত দ্রব্য লইয়া যায়, ও তাহাদিগকে পথের কাদার ন্যায় দলায়। 7 কিন্তু তাহার সঙ্কল্প সেই প্রকার নয়, তাহার হৃদয় তাহা ভাবে না; বরং সর্ব্বনাশ করা এবং অনেক জাতিকে উচ্ছিন্ন করা তাহার মনস্কামনা। 8 কারণ সে বলে, ‘আমার অধ্যক্ষগণ কি সকলে রাজা নহেন? 9 কল্‌নো কি কর্কমীশের তুল্য নয়? হমাৎ কি অর্পদের তুল্য নয়? শমরিয়া কি দম্মেশকের তুল্য নয়? 10 সে সকল প্রতিমার রাজ্য আমার হস্তগত হইয়াছে, সে গুলির ক্ষোদিত মূর্ত্তি যিরূশালেমের ও শমরিয়ার মূর্ত্তি সকল অপেক্ষা উত্তম; 11 আমি শমরিয়াকে ও তাহার প্রতিমা সকলকে যেরূপ করিয়াছি, যিরূশালেমকে ও তাহার পুত্তলী সকলকেও কি সেইরূপ করিব না?’ 12 অতএব এইরূপ ঘটিবে; সিয়োন পর্ব্বতে ও যিরূশালেমে প্রভু আপনার সমস্ত কার্য্য সমাপ্ত করিলে পর আমি অশূর-রাজের চিত্তস্ফীতিরূপ ফলের ও তাহার উচ্চদৃষ্টিরূপ আড়ম্বরের প্রতিফল দিব। 13 কেননা সে বলিয়াছে, ‘আমার হস্তের বল ও আমার বিজ্ঞতা দ্বারা আমি কার্য্য সিদ্ধ করিয়াছি, কেননা আমি বুদ্ধিমান; আমি জাতিগণের সীমা সকল দূর করিয়াছি, ও তাহাদের সঞ্চিত ধন লুট করিয়াছি; এবং বীরের ন্যায় আমি সুখাসীনদিগকে নীচে নামাইয়াছি। 14 আর পক্ষীর বাসার ন্যায় জাতিগণের ধন আমার হস্তগত হইয়াছে; লোকে যেমন পরিত্যক্ত ডিম্ব কুড়ায়, তেমনি আমি সমস্ত পৃথিবীকে সংগ্রহ করিয়াছি; পক্ষ নাড়িতে, কি চঞ্চু খুলিতে, কি চিঁচিঁ শব্দ করিতে কেহ ছিল না।’ 15 কুড়ালি কি ছেদকের বিপরীতে দর্প করিবে? করপত্র কি করপত্রী হইতে আপনাকে শ্রেষ্ঠ মানিবে? যাহারা দণ্ড তুলে, দণ্ড যেন তাহাদিগকে চালনা করিতেছে; যে কাষ্ঠ নয়, যষ্টি যেন তাহাকে উঠাইতেছে। 16 অতএব প্রভু, বাহিনীগণের সদাপ্রভু, তাহার স্থূলকায় লোকদের মধ্যে কৃশতা প্রেরণ করিবেন, ও তাহার প্রতাপের নীচে অগ্নিদাহের ন্যায় দাহ হইবে। 17 বাস্তবিক ইস্রায়েলের জ্যোতিঃ অগ্নিস্বরূপ হইবেন, ও যিনি তাহার পবিত্রতম, তিনি শিখাসদৃশ হইবেন; তাহা এক দিনে উহার শ্যাকুল ও কন্টক দগ্ধ করিয়া ভস্ম করিবে। 18 আর তিনি তাহার বনের ও উদ্যানের গৌরবকে, প্রাণ ও শরীরকে, সংহার করিবেন; তাহাতে সে রোগীর ন্যায় ক্ষয় পাইবে। 19 আর তাহার বনের অবশিষ্ট বৃক্ষ এমন অল্প হইবে যে, বালক তাহা গণনা করিয়া লিখিতে পারিবে। 20 সেই দিনে ইস্রায়েলের অবশিষ্টাংশ ও যাকোব-কুলের রক্ষাপ্রাপ্ত লোকেরা আপনাদের প্রহারকারীর উপরে আর নির্ভর করিবে না; কিন্তু ইস্রায়েলের পবিত্রতম সদাপ্রভুর উপরে সত্যভাবে নির্ভর করিবে। 21 অবশিষ্টাংশ ফিরিয়া আসিবে, যাকোবের অবশিষ্টাংশ বিক্রমশালী ঈশ্বরের কাছে ফিরিয়া আসিবে। 22 বস্তুতঃ হে ইস্রায়েল, তোমার লোকেরা সমুদ্রের বালির তুল্য হইলেও তাহাদের অবশিষ্টাংশই ফিরিয়া আসিবে; উচ্ছিন্নতা নিরূপিত, তাহা ধার্ম্মিকতার বন্যাস্বরূপ হইবে। 23 কেননা প্রভু, বাহিনীগণের সদাপ্রভু, সমস্ত পৃথিবীর মধ্যে উচ্ছেদ, নিরূপিত উচ্ছেদ, সাধন করিবেন। 24 অতএব প্রভু, বাহিনীগণের সদাপ্রভু এই কথা বলেন, হে আমার সিয়োন-নিবাসী প্রজাগণ, অশূর হইতে ভীত হইও না; যদিও সে তোমাকে দণ্ডাঘাত করে ও তোমার বিরুদ্ধে যষ্টি উঠায়, যেমন মিসর করিয়াছিল। 25 কারণ আর অতি অল্পকাল অতীত হইলে ক্রোধ সিদ্ধ হইবে, আমার কোপ উহার সংহারে সিদ্ধ হইবে। 26 আর বাহিনীগণের সদাপ্রভু তাহার বিরুদ্ধে কশা উত্তোলন করিবেন, যেমন ওরেব শৈলে মিদিয়নের হত্যাকাণ্ডে করিয়াছিলেন; এবং তাঁহার যষ্টি সাগরের উপরে থাকিবে, আর তিনি তাহা উত্তোলন করিবেন, যেমন মিসরে করিয়াছিলেন। 27 সেই দিন তোমার স্কন্ধ হইতে উহার ভার ও তোমার গ্রীবা হইতে উহার যোঁয়ালি সরিয়া পড়িবে, এবং মেদের বৃদ্ধি প্রযুক্ত যোঁয়ালি ভাঙ্গিয়া যাইবে। 28 সে অয়াতে আসিয়াছে, মিগ্রোণ পশ্চাতে ফেলিয়াছে; মিক্‌মসে নিজ দ্রব্যসামগ্রী রাখিয়াছে; 29 তাহারা গিরিপথ ছাড়িয়া আসিয়াছে, গেবাতে রাত্রি যাপন করিয়াছে; রামা কাঁপিতেছে, শৌলের গিবিয়া পলায়ন করিতেছে। 30 অয়ি গল্লীম-কন্যে! তুমি আপন স্বরে উচ্চশব্দ কর। 31 লয়িশা, কর্ণপাত কর। হায়! দুঃখিনী অনাথোৎ! মদ্‌মেনার লোক পলাতক; গেবীম-নিবাসিগণ সকলই স্থানান্তরে লইয়া গেল। 32 সে অদ্যই নোবে বিলম্ব করিতেছে, সে সিয়োন-কন্যার পর্ব্বতের, যিরূশালেম-গিরির, প্রতিকূলে হস্ত নাড়িতেছে। 33 দেখ, প্রভু, বাহিনীগণের সদাপ্রভু, ভয়ঙ্কররূপে শাখাগুলি ভঙ্গ করিবেন; তাহাতে অতি উচ্চমস্তক বৃক্ষ সকল ছিন্ন হইবে, ও অতি উন্নত তরু সকল ভূমিসাৎ হইবে। 34 তিনি লৌহ দ্বারা বনের ঝাড় সকল কাটিয়া ফেলিবেন, এবং লিবানোন মহাপরাক্রমীর দ্বারা নিপাতিত হইবে।
1 ধিক্‌ সেই ব্যবস্থাপকদিগকে, যাহারা অধর্ম্মের ব্যবস্থা স্থাপন করে, ও সেই লেখকদিগকে, যাহারা উপদ্রব লিখে; .::. 2 যেন দরিদ্রগণকে ন্যায়বিচার হইতে ফিরাইয়া দেয়, ও আমার দুঃখী প্রজাদের অধিকার হরণ করে, যেন বিধবারা তাহাদের লুটদ্রব্য হয়, আর তাহারা পিতৃহীনদিগকে তাহাদের লুটিত দ্রব্য করিতে পারে। .::. 3 প্রতিফল দিবার দিনে, ও দূর হইতে যখন বিনাশ আসিবে, তখন তোমরা কি করিবে? সাহায্যের নিমিত্ত কাহার কাছে পলাইবে? .::. 4 আর তোমাদের প্রতাপ কোথায় রাখিবে? তাহারা বন্দিগণের নীচে অধোমুখ হইয়া পড়িবে, নিহতগণের নীচে পতিত হইবে, এই মাত্র। এই সকলেতেও তাঁহার ক্রোধ নিবৃত্ত হয় নাই, কিন্তু তাঁহার হস্ত এখনও বিস্তারিত রহিয়াছে। .::. 5 ধিক্‌ অশূরকে! সে আমার ক্রোধের দণ্ড! সে সেই যষ্টি, যাহার হস্তে আমার কোপ। .::. 6 আমি তাহাকে এক পামর জাতির বিপরীতে পাঠাইব, আমার ক্রোধপাত্র লোকবৃন্দের বিরুদ্ধে আজ্ঞা দিব, যেন সে লুট করে, ও লুটিত দ্রব্য লইয়া যায়, ও তাহাদিগকে পথের কাদার ন্যায় দলায়। .::. 7 কিন্তু তাহার সঙ্কল্প সেই প্রকার নয়, তাহার হৃদয় তাহা ভাবে না; বরং সর্ব্বনাশ করা এবং অনেক জাতিকে উচ্ছিন্ন করা তাহার মনস্কামনা। .::. 8 কারণ সে বলে, ‘আমার অধ্যক্ষগণ কি সকলে রাজা নহেন? .::. 9 কল্‌নো কি কর্কমীশের তুল্য নয়? হমাৎ কি অর্পদের তুল্য নয়? শমরিয়া কি দম্মেশকের তুল্য নয়? .::. 10 সে সকল প্রতিমার রাজ্য আমার হস্তগত হইয়াছে, সে গুলির ক্ষোদিত মূর্ত্তি যিরূশালেমের ও শমরিয়ার মূর্ত্তি সকল অপেক্ষা উত্তম; .::. 11 আমি শমরিয়াকে ও তাহার প্রতিমা সকলকে যেরূপ করিয়াছি, যিরূশালেমকে ও তাহার পুত্তলী সকলকেও কি সেইরূপ করিব না?’ .::. 12 অতএব এইরূপ ঘটিবে; সিয়োন পর্ব্বতে ও যিরূশালেমে প্রভু আপনার সমস্ত কার্য্য সমাপ্ত করিলে পর আমি অশূর-রাজের চিত্তস্ফীতিরূপ ফলের ও তাহার উচ্চদৃষ্টিরূপ আড়ম্বরের প্রতিফল দিব। .::. 13 কেননা সে বলিয়াছে, ‘আমার হস্তের বল ও আমার বিজ্ঞতা দ্বারা আমি কার্য্য সিদ্ধ করিয়াছি, কেননা আমি বুদ্ধিমান; আমি জাতিগণের সীমা সকল দূর করিয়াছি, ও তাহাদের সঞ্চিত ধন লুট করিয়াছি; এবং বীরের ন্যায় আমি সুখাসীনদিগকে নীচে নামাইয়াছি। .::. 14 আর পক্ষীর বাসার ন্যায় জাতিগণের ধন আমার হস্তগত হইয়াছে; লোকে যেমন পরিত্যক্ত ডিম্ব কুড়ায়, তেমনি আমি সমস্ত পৃথিবীকে সংগ্রহ করিয়াছি; পক্ষ নাড়িতে, কি চঞ্চু খুলিতে, কি চিঁচিঁ শব্দ করিতে কেহ ছিল না।’ .::. 15 কুড়ালি কি ছেদকের বিপরীতে দর্প করিবে? করপত্র কি করপত্রী হইতে আপনাকে শ্রেষ্ঠ মানিবে? যাহারা দণ্ড তুলে, দণ্ড যেন তাহাদিগকে চালনা করিতেছে; যে কাষ্ঠ নয়, যষ্টি যেন তাহাকে উঠাইতেছে। .::. 16 অতএব প্রভু, বাহিনীগণের সদাপ্রভু, তাহার স্থূলকায় লোকদের মধ্যে কৃশতা প্রেরণ করিবেন, ও তাহার প্রতাপের নীচে অগ্নিদাহের ন্যায় দাহ হইবে। .::. 17 বাস্তবিক ইস্রায়েলের জ্যোতিঃ অগ্নিস্বরূপ হইবেন, ও যিনি তাহার পবিত্রতম, তিনি শিখাসদৃশ হইবেন; তাহা এক দিনে উহার শ্যাকুল ও কন্টক দগ্ধ করিয়া ভস্ম করিবে। .::. 18 আর তিনি তাহার বনের ও উদ্যানের গৌরবকে, প্রাণ ও শরীরকে, সংহার করিবেন; তাহাতে সে রোগীর ন্যায় ক্ষয় পাইবে। .::. 19 আর তাহার বনের অবশিষ্ট বৃক্ষ এমন অল্প হইবে যে, বালক তাহা গণনা করিয়া লিখিতে পারিবে। .::. 20 সেই দিনে ইস্রায়েলের অবশিষ্টাংশ ও যাকোব-কুলের রক্ষাপ্রাপ্ত লোকেরা আপনাদের প্রহারকারীর উপরে আর নির্ভর করিবে না; কিন্তু ইস্রায়েলের পবিত্রতম সদাপ্রভুর উপরে সত্যভাবে নির্ভর করিবে। .::. 21 অবশিষ্টাংশ ফিরিয়া আসিবে, যাকোবের অবশিষ্টাংশ বিক্রমশালী ঈশ্বরের কাছে ফিরিয়া আসিবে। .::. 22 বস্তুতঃ হে ইস্রায়েল, তোমার লোকেরা সমুদ্রের বালির তুল্য হইলেও তাহাদের অবশিষ্টাংশই ফিরিয়া আসিবে; উচ্ছিন্নতা নিরূপিত, তাহা ধার্ম্মিকতার বন্যাস্বরূপ হইবে। .::. 23 কেননা প্রভু, বাহিনীগণের সদাপ্রভু, সমস্ত পৃথিবীর মধ্যে উচ্ছেদ, নিরূপিত উচ্ছেদ, সাধন করিবেন। .::. 24 অতএব প্রভু, বাহিনীগণের সদাপ্রভু এই কথা বলেন, হে আমার সিয়োন-নিবাসী প্রজাগণ, অশূর হইতে ভীত হইও না; যদিও সে তোমাকে দণ্ডাঘাত করে ও তোমার বিরুদ্ধে যষ্টি উঠায়, যেমন মিসর করিয়াছিল। .::. 25 কারণ আর অতি অল্পকাল অতীত হইলে ক্রোধ সিদ্ধ হইবে, আমার কোপ উহার সংহারে সিদ্ধ হইবে। .::. 26 আর বাহিনীগণের সদাপ্রভু তাহার বিরুদ্ধে কশা উত্তোলন করিবেন, যেমন ওরেব শৈলে মিদিয়নের হত্যাকাণ্ডে করিয়াছিলেন; এবং তাঁহার যষ্টি সাগরের উপরে থাকিবে, আর তিনি তাহা উত্তোলন করিবেন, যেমন মিসরে করিয়াছিলেন। .::. 27 সেই দিন তোমার স্কন্ধ হইতে উহার ভার ও তোমার গ্রীবা হইতে উহার যোঁয়ালি সরিয়া পড়িবে, এবং মেদের বৃদ্ধি প্রযুক্ত যোঁয়ালি ভাঙ্গিয়া যাইবে। .::. 28 সে অয়াতে আসিয়াছে, মিগ্রোণ পশ্চাতে ফেলিয়াছে; মিক্‌মসে নিজ দ্রব্যসামগ্রী রাখিয়াছে; .::. 29 তাহারা গিরিপথ ছাড়িয়া আসিয়াছে, গেবাতে রাত্রি যাপন করিয়াছে; রামা কাঁপিতেছে, শৌলের গিবিয়া পলায়ন করিতেছে। .::. 30 অয়ি গল্লীম-কন্যে! তুমি আপন স্বরে উচ্চশব্দ কর। .::. 31 লয়িশা, কর্ণপাত কর। হায়! দুঃখিনী অনাথোৎ! মদ্‌মেনার লোক পলাতক; গেবীম-নিবাসিগণ সকলই স্থানান্তরে লইয়া গেল। .::. 32 সে অদ্যই নোবে বিলম্ব করিতেছে, সে সিয়োন-কন্যার পর্ব্বতের, যিরূশালেম-গিরির, প্রতিকূলে হস্ত নাড়িতেছে। .::. 33 দেখ, প্রভু, বাহিনীগণের সদাপ্রভু, ভয়ঙ্কররূপে শাখাগুলি ভঙ্গ করিবেন; তাহাতে অতি উচ্চমস্তক বৃক্ষ সকল ছিন্ন হইবে, ও অতি উন্নত তরু সকল ভূমিসাৎ হইবে। .::. 34 তিনি লৌহ দ্বারা বনের ঝাড় সকল কাটিয়া ফেলিবেন, এবং লিবানোন মহাপরাক্রমীর দ্বারা নিপাতিত হইবে। .::.
  • ইসাইয়া অধ্যায় 1  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 2  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 3  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 4  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 5  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 6  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 7  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 8  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 9  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 10  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 11  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 12  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 13  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 14  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 15  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 16  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 17  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 18  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 19  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 20  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 21  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 22  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 23  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 24  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 25  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 26  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 27  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 28  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 29  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 30  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 31  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 32  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 33  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 34  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 35  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 36  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 37  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 38  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 39  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 40  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 41  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 42  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 43  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 44  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 45  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 46  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 47  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 48  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 49  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 50  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 51  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 52  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 53  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 54  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 55  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 56  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 57  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 58  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 59  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 60  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 61  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 62  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 63  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 64  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 65  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 66  
×

Alert

×

Bengali Letters Keypad References