পবিত্র বাইবেল

গডস গ্রেইস গিফট
সামসঙ্গীত

সামসঙ্গীত অধ্যায় 106

1 তোমরা সদাপ্রভুর প্রশংসা কর; সদাপ্রভুর স্তব কর, কেননা তিনি মঙ্গলময়, তাঁহার দয়া অনন্তকালস্থায়ী। 2 কে সদাপ্রভুর বিক্রমের কার্য্য সকল বর্ণনা করিতে পারে? কে তাঁহার সমস্ত প্রশংসা প্রচার করিতে পারে? 3 ধন্য তাহারা, যাহারা ন্যায় রক্ষা করে, ধন্য সে, যে সতত ধর্ম্মাচরণ করে। 4 সদাপ্রভু, তোমার প্রজাদের প্রতি তোমার যে মমতা, সেই মমতায় আমাকে স্মরণ কর; তোমার পরিত্রাণসহ আমার তত্ত্ব লও; 5 যেন আমি তোমার মনোনীত লোকদের মঙ্গল দেখি, যেন তোমার জাতির আনন্দে আনন্দ করি, যেন তোমার অধিকারের সহিত শ্লাঘা করি। 6 পিতৃপুরুষদের সহিত আমরা পাপ করিয়াছি, আমরা অপরাধী হইয়াছি, অধর্ম্ম করিয়াছি। 7 আমাদের পিতৃপুরুষেরা মিসরে তোমার আশ্চর্য্য ক্রিয়া সকল বুঝিল না, তোমার বহু দয়া স্মরণ করিল না, বরং সমুদ্রতীরে, সূফ-সাগরে, বিরুদ্ধাচরণ করিল। 8 তথাপি তিনি আপন নামের অনুরোধে তাহাদিগকে পরিত্রাণ করিলেন, যেন তিনি আপন বিক্রম জ্ঞাত করেন। 9 তিনি সূফ-সাগরকে ধমক দিলেন, আর তাহা শুষ্ক হইল, তিনি তাহাদিগকে জলধি দিয়া চালাইলেন, যেমন প্রান্তর দিয়া চালায়। 10 আর তিনি বিদ্বেষীর হস্ত হইতে তাহাদিগকে ত্রাণ করিলেন, শত্রুর হস্ত হইতে তাহাদিগকে মুক্ত করিলেন; 11 জল তাহাদের বিপক্ষগণকে আচ্ছাদন করিল, উহাদের এক জনও অবশিষ্ট থাকিল না। 12 তখন তাহারা তাঁহার বাক্যে বিশ্বাস করিল, তাঁহার প্রশংসা গান করিল। 13 তাহারা ত্বরায় তাঁহার কার্য্য সকল ভুলিয়া গেল। তাঁহার মন্ত্রণার অপেক্ষায় রহিল না; 14 কিন্তু প্রান্তরে অত্যন্ত লোভ করিল। মরুভূমিতে ঈশ্বরের পরীক্ষা করিল। 15 তাহাতে তিনি তাহাদের প্রার্থিত তাহাদিগকে দিলেন, কিন্তু তাহাদের প্রাণে ক্ষীণতা পাঠাইলেন। 16 আরও তাহারা শিবিরের মধ্যে মোশির প্রতি, ও সদাপ্রভুর পবিত্র লোক হারোণের প্রতি ঈর্ষা করিল। 17 ভূমি ফাটিয়া গিয়া দাথনকে গ্রাস করিল, অবীরামের মণ্ডলীকে আচ্ছাদন করিল। 18 তাহাদের মণ্ডলীর মধ্যে অগ্নি জ্বলিয়া উঠিল; অনল-শিখা দুষ্ট লোকদিগকে পোড়াইয়া ফেলিল। 19 তাহারা হোরেবে এক গোবৎস নির্ম্মাণ করিল, ছাঁচে ঢালা প্রতিমার কাছে প্রণিপাত করিল। 20 এইরূপে তৃণভোজী গোরুর প্রতিমার সহিত তাহারা আপনাদের গৌরব পরিবর্ত্তন করিল। 21 তাহারা আপন ত্রাণকর্ত্তা ঈশ্বরকে ভুলিয়া গেল, যিনি মিসরে বিবিধ মহৎ কার্য্য করিয়াছিলেন; 22 হামের দেশে নানা আশ্চর্য্য ক্রিয়া, সূফ-সাগরের ধারে নানা ভয়ঙ্কর কার্য্য করিয়াছিলেন। 23 অতএব তিনি কহিলেন, উহাদিগকে সংহার করিতে হইবে; কিন্তু তাঁহার মনোনীত ব্যক্তি মোশি তাঁহার সাক্ষাতে ভঙ্গস্থানে দাঁড়াইলেন, তাঁহার কোপ ফিরাইবার জন্য দাঁড়াইলেন, পাছে তিনি তাহাদিগকে বিনাশ করেন। 24 আর তাহারা রমণীয় দেশ তুচ্ছ করিল, তাঁহার বাক্যে বিশ্বাস করিল না; 25 কিন্তু আপন আপন তাম্বুর মধ্যে বচসা করিল, সদাপ্রভুর রবে কর্ণপাত করিল না। 26 অতএব তিনি তাহাদের বিরুদ্ধে হস্ত তুলিলেন, বলিলেন, আমি উহাদিগকে প্রান্তরে নিপাত করিব, 27 আমি উহাদের বংশকে জাতিগণের মধ্যে নিপাত করিব, উহাদিগকে নানা দেশে ছিন্নভিন্ন করিব। 28 তাহারা বাল-পিয়োরের প্রতি আসক্ত হইল, মরাদের বলি ভোজন করিল। 29 এইরূপে তাহারা স্ব স্ব কর্ম্ম দ্বারা তাঁহাকে অসন্তুষ্ট করিল; তাই তাহাদের মধ্যে মহামারীর প্রাদুর্ভাব হইল। 30 তখন পীনহস দাঁড়াইয়া বিচার সাধন করিলেন, তাহাতে মহামারী নিবৃত্ত হইল। 31 তাঁহার পক্ষে তাহা ধার্ম্মিকতা বলিয়া গণিত হইল, পুরুষে পুরুষে চিরকালের জন্য গণিত হইল। 32 তাহারা মরীবার জলসমীপেও ঈশ্বরের কোপ জন্মাইল, আর তাহাদের জন্য মোশির বিপদ ঘটিল; 33 কেননা তাহারা তাঁহার আত্মার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী হইল, আর উনি আপন ওষ্ঠাধরে অবিবেচনার কথা কহিলেন। 34 তাহারা জাতিগণকে বিনষ্ট করিল না, যাহা সদাপ্রভু করিতে আজ্ঞা দিয়াছিলেন। 35 কিন্তু তাহারা জাতিগণের সহিত মিশ্রিত হইল, উহাদের ক্রিয়া শিক্ষা করিল; 36 আর উহাদের প্রতিমা সকলের সেবা করিল, তাহাতে সে সকল তাহাদের ফাঁদ হইয়া উঠিল; 37 ফলে তাহারা আপনাদের পুত্রদিগকে, আর আপনাদের কন্যাদিগকে ভূতদের উদ্দেশে বলিদান করিল; 38 তাহারা নির্দ্দোষদের রক্তপাত, স্ব স্ব পুত্রকন্যাদেরই রক্তপাত করিল, কনানীয় প্রতিমাগণের উদ্দেশে তাহাদিগকে বলিদান করিল; দেশ রক্তে অশুদ্ধ হইল। 39 এইরূপে তাহারা আপনাদের কার্য্যে অশুচি, আপনাদের ক্রিয়াতে ব্যভিচারী হইল। 40 তাহাতে আপন প্রজাদের উপরে সদাপ্রভুর ক্রোধ জ্বলিয়া উঠিল, তিনি আপন অধিকারকে ঘৃণা করিলেন। 41 তিনি তাহাদিগকে জাতিগণের হস্তে সমর্পণ করিলেন, তাহাতে তাহাদের বিদ্বেষিগণ তাহাদের উপরে কর্ত্তৃত্ব করিল। 42 তাহাদের শত্রুগণও তাহাদের প্রতি দৌরাত্ম্য করিল, এবং তাহারা উহাদের হস্তের বশে নত হইল। 43 অনেক বার তিনি তাহাদিগকে উদ্ধার করিলেন, কিন্তু তাহারা আপনাদের মন্ত্রণায় বিদ্রোহী হইল, ও আপনাদের অপরাধে ক্ষীণ হইয়া পড়িল। 44 তথাচ তিনি যখন তাহাদের কাকূক্তি শুনিলেন, তখন তাহাদের সঙ্কটের প্রতি দৃষ্টিপাত করিলেন। 45 তিনি তাহাদের পক্ষে আপনার নিয়ম স্মরণ করিলেন, নিজ দয়ার মহত্ত্বানুসারে অনুশোচনা করিলেন। 46 যাহারা তাহাদিগকে বন্দি করিয়াছিল, তাহাদের সকলের দৃষ্টিতে তিনি তাহাদিগকে করুণাপ্রাপ্ত করিলেন। 47 হে সদাপ্রভু, আমাদের ঈশ্বর, আমাদের ত্রাণ কর, জাতিগণের মধ্য হইতে আমাদিগকে সংগ্রহ কর; যেন আমরা তোমার পবিত্র নামের স্তব করি, যেন তোমার প্রশংসার জয়ধ্বনি করি। 48 ধন্য সদাপ্রভু, ইস্রায়েলের ঈশ্বর, অনাদিকাল অবধি অনন্তকাল পর্য্যন্ত। সমস্ত লোক বলুক, আমেন্‌। তোমরা সদাপ্রভুর প্রশংসা কর।
1 তোমরা সদাপ্রভুর প্রশংসা কর; সদাপ্রভুর স্তব কর, কেননা তিনি মঙ্গলময়, তাঁহার দয়া অনন্তকালস্থায়ী। .::. 2 কে সদাপ্রভুর বিক্রমের কার্য্য সকল বর্ণনা করিতে পারে? কে তাঁহার সমস্ত প্রশংসা প্রচার করিতে পারে? .::. 3 ধন্য তাহারা, যাহারা ন্যায় রক্ষা করে, ধন্য সে, যে সতত ধর্ম্মাচরণ করে। .::. 4 সদাপ্রভু, তোমার প্রজাদের প্রতি তোমার যে মমতা, সেই মমতায় আমাকে স্মরণ কর; তোমার পরিত্রাণসহ আমার তত্ত্ব লও; .::. 5 যেন আমি তোমার মনোনীত লোকদের মঙ্গল দেখি, যেন তোমার জাতির আনন্দে আনন্দ করি, যেন তোমার অধিকারের সহিত শ্লাঘা করি। .::. 6 পিতৃপুরুষদের সহিত আমরা পাপ করিয়াছি, আমরা অপরাধী হইয়াছি, অধর্ম্ম করিয়াছি। .::. 7 আমাদের পিতৃপুরুষেরা মিসরে তোমার আশ্চর্য্য ক্রিয়া সকল বুঝিল না, তোমার বহু দয়া স্মরণ করিল না, বরং সমুদ্রতীরে, সূফ-সাগরে, বিরুদ্ধাচরণ করিল। .::. 8 তথাপি তিনি আপন নামের অনুরোধে তাহাদিগকে পরিত্রাণ করিলেন, যেন তিনি আপন বিক্রম জ্ঞাত করেন। .::. 9 তিনি সূফ-সাগরকে ধমক দিলেন, আর তাহা শুষ্ক হইল, তিনি তাহাদিগকে জলধি দিয়া চালাইলেন, যেমন প্রান্তর দিয়া চালায়। .::. 10 আর তিনি বিদ্বেষীর হস্ত হইতে তাহাদিগকে ত্রাণ করিলেন, শত্রুর হস্ত হইতে তাহাদিগকে মুক্ত করিলেন; .::. 11 জল তাহাদের বিপক্ষগণকে আচ্ছাদন করিল, উহাদের এক জনও অবশিষ্ট থাকিল না। .::. 12 তখন তাহারা তাঁহার বাক্যে বিশ্বাস করিল, তাঁহার প্রশংসা গান করিল। .::. 13 তাহারা ত্বরায় তাঁহার কার্য্য সকল ভুলিয়া গেল। তাঁহার মন্ত্রণার অপেক্ষায় রহিল না; .::. 14 কিন্তু প্রান্তরে অত্যন্ত লোভ করিল। মরুভূমিতে ঈশ্বরের পরীক্ষা করিল। .::. 15 তাহাতে তিনি তাহাদের প্রার্থিত তাহাদিগকে দিলেন, কিন্তু তাহাদের প্রাণে ক্ষীণতা পাঠাইলেন। .::. 16 আরও তাহারা শিবিরের মধ্যে মোশির প্রতি, ও সদাপ্রভুর পবিত্র লোক হারোণের প্রতি ঈর্ষা করিল। .::. 17 ভূমি ফাটিয়া গিয়া দাথনকে গ্রাস করিল, অবীরামের মণ্ডলীকে আচ্ছাদন করিল। .::. 18 তাহাদের মণ্ডলীর মধ্যে অগ্নি জ্বলিয়া উঠিল; অনল-শিখা দুষ্ট লোকদিগকে পোড়াইয়া ফেলিল। .::. 19 তাহারা হোরেবে এক গোবৎস নির্ম্মাণ করিল, ছাঁচে ঢালা প্রতিমার কাছে প্রণিপাত করিল। .::. 20 এইরূপে তৃণভোজী গোরুর প্রতিমার সহিত তাহারা আপনাদের গৌরব পরিবর্ত্তন করিল। .::. 21 তাহারা আপন ত্রাণকর্ত্তা ঈশ্বরকে ভুলিয়া গেল, যিনি মিসরে বিবিধ মহৎ কার্য্য করিয়াছিলেন; .::. 22 হামের দেশে নানা আশ্চর্য্য ক্রিয়া, সূফ-সাগরের ধারে নানা ভয়ঙ্কর কার্য্য করিয়াছিলেন। .::. 23 অতএব তিনি কহিলেন, উহাদিগকে সংহার করিতে হইবে; কিন্তু তাঁহার মনোনীত ব্যক্তি মোশি তাঁহার সাক্ষাতে ভঙ্গস্থানে দাঁড়াইলেন, তাঁহার কোপ ফিরাইবার জন্য দাঁড়াইলেন, পাছে তিনি তাহাদিগকে বিনাশ করেন। .::. 24 আর তাহারা রমণীয় দেশ তুচ্ছ করিল, তাঁহার বাক্যে বিশ্বাস করিল না; .::. 25 কিন্তু আপন আপন তাম্বুর মধ্যে বচসা করিল, সদাপ্রভুর রবে কর্ণপাত করিল না। .::. 26 অতএব তিনি তাহাদের বিরুদ্ধে হস্ত তুলিলেন, বলিলেন, আমি উহাদিগকে প্রান্তরে নিপাত করিব, .::. 27 আমি উহাদের বংশকে জাতিগণের মধ্যে নিপাত করিব, উহাদিগকে নানা দেশে ছিন্নভিন্ন করিব। .::. 28 তাহারা বাল-পিয়োরের প্রতি আসক্ত হইল, মরাদের বলি ভোজন করিল। .::. 29 এইরূপে তাহারা স্ব স্ব কর্ম্ম দ্বারা তাঁহাকে অসন্তুষ্ট করিল; তাই তাহাদের মধ্যে মহামারীর প্রাদুর্ভাব হইল। .::. 30 তখন পীনহস দাঁড়াইয়া বিচার সাধন করিলেন, তাহাতে মহামারী নিবৃত্ত হইল। .::. 31 তাঁহার পক্ষে তাহা ধার্ম্মিকতা বলিয়া গণিত হইল, পুরুষে পুরুষে চিরকালের জন্য গণিত হইল। .::. 32 তাহারা মরীবার জলসমীপেও ঈশ্বরের কোপ জন্মাইল, আর তাহাদের জন্য মোশির বিপদ ঘটিল; .::. 33 কেননা তাহারা তাঁহার আত্মার বিরুদ্ধে বিদ্রোহী হইল, আর উনি আপন ওষ্ঠাধরে অবিবেচনার কথা কহিলেন। .::. 34 তাহারা জাতিগণকে বিনষ্ট করিল না, যাহা সদাপ্রভু করিতে আজ্ঞা দিয়াছিলেন। .::. 35 কিন্তু তাহারা জাতিগণের সহিত মিশ্রিত হইল, উহাদের ক্রিয়া শিক্ষা করিল; .::. 36 আর উহাদের প্রতিমা সকলের সেবা করিল, তাহাতে সে সকল তাহাদের ফাঁদ হইয়া উঠিল; .::. 37 ফলে তাহারা আপনাদের পুত্রদিগকে, আর আপনাদের কন্যাদিগকে ভূতদের উদ্দেশে বলিদান করিল; .::. 38 তাহারা নির্দ্দোষদের রক্তপাত, স্ব স্ব পুত্রকন্যাদেরই রক্তপাত করিল, কনানীয় প্রতিমাগণের উদ্দেশে তাহাদিগকে বলিদান করিল; দেশ রক্তে অশুদ্ধ হইল। .::. 39 এইরূপে তাহারা আপনাদের কার্য্যে অশুচি, আপনাদের ক্রিয়াতে ব্যভিচারী হইল। .::. 40 তাহাতে আপন প্রজাদের উপরে সদাপ্রভুর ক্রোধ জ্বলিয়া উঠিল, তিনি আপন অধিকারকে ঘৃণা করিলেন। .::. 41 তিনি তাহাদিগকে জাতিগণের হস্তে সমর্পণ করিলেন, তাহাতে তাহাদের বিদ্বেষিগণ তাহাদের উপরে কর্ত্তৃত্ব করিল। .::. 42 তাহাদের শত্রুগণও তাহাদের প্রতি দৌরাত্ম্য করিল, এবং তাহারা উহাদের হস্তের বশে নত হইল। .::. 43 অনেক বার তিনি তাহাদিগকে উদ্ধার করিলেন, কিন্তু তাহারা আপনাদের মন্ত্রণায় বিদ্রোহী হইল, ও আপনাদের অপরাধে ক্ষীণ হইয়া পড়িল। .::. 44 তথাচ তিনি যখন তাহাদের কাকূক্তি শুনিলেন, তখন তাহাদের সঙ্কটের প্রতি দৃষ্টিপাত করিলেন। .::. 45 তিনি তাহাদের পক্ষে আপনার নিয়ম স্মরণ করিলেন, নিজ দয়ার মহত্ত্বানুসারে অনুশোচনা করিলেন। .::. 46 যাহারা তাহাদিগকে বন্দি করিয়াছিল, তাহাদের সকলের দৃষ্টিতে তিনি তাহাদিগকে করুণাপ্রাপ্ত করিলেন। .::. 47 হে সদাপ্রভু, আমাদের ঈশ্বর, আমাদের ত্রাণ কর, জাতিগণের মধ্য হইতে আমাদিগকে সংগ্রহ কর; যেন আমরা তোমার পবিত্র নামের স্তব করি, যেন তোমার প্রশংসার জয়ধ্বনি করি। .::. 48 ধন্য সদাপ্রভু, ইস্রায়েলের ঈশ্বর, অনাদিকাল অবধি অনন্তকাল পর্য্যন্ত। সমস্ত লোক বলুক, আমেন্‌। তোমরা সদাপ্রভুর প্রশংসা কর। .::.
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 1  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 2  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 3  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 4  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 5  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 6  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 7  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 8  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 9  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 10  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 11  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 12  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 13  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 14  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 15  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 16  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 17  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 18  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 19  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 20  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 21  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 22  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 23  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 24  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 25  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 26  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 27  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 28  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 29  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 30  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 31  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 32  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 33  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 34  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 35  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 36  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 37  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 38  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 39  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 40  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 41  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 42  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 43  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 44  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 45  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 46  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 47  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 48  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 49  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 50  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 51  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 52  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 53  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 54  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 55  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 56  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 57  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 58  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 59  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 60  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 61  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 62  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 63  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 64  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 65  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 66  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 67  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 68  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 69  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 70  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 71  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 72  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 73  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 74  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 75  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 76  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 77  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 78  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 79  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 80  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 81  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 82  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 83  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 84  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 85  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 86  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 87  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 88  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 89  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 90  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 91  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 92  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 93  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 94  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 95  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 96  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 97  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 98  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 99  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 100  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 101  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 102  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 103  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 104  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 105  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 106  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 107  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 108  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 109  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 110  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 111  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 112  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 113  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 114  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 115  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 116  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 117  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 118  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 119  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 120  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 121  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 122  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 123  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 124  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 125  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 126  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 127  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 128  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 129  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 130  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 131  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 132  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 133  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 134  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 135  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 136  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 137  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 138  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 139  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 140  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 141  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 142  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 143  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 144  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 145  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 146  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 147  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 148  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 149  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 150  
×

Alert

×

Bengali Letters Keypad References