5. কেননা তোমার যে প্রেম ও যে বিশ্বাস প্রভু যীশুর প্রতি ও সমস্ত পবিত্র লোকের প্রতি আছে, সে কথা শুনিতে পাইতেছি;
|
6. আমাদের মধ্যে বিদ্যমান সমস্ত উত্তম বিষয়ের জ্ঞানে যেন তোমার বিশ্বাসের সহভাগিতা খ্রীষ্টের উদ্দেশে কার্য্যসাধক হয়, এই প্রার্থনা করিতেছি।
|
7. কেননা তোমার প্রেমে আমি অনেক আনন্দ ও আশ্বাস পাইয়াছি, কারণ, হে ভ্রাতা, তোমার দ্বারা পবিত্রগণের প্রাণ জুড়াইয়াছে।
|
9. তথাপি আমি প্রেম প্রযুক্ত বরং বিনতি করিতেছি—ঈদৃশ ব্যক্তি, সেই বৃদ্ধ পৌল, এবং এখন আবার খ্রীষ্ট যীশুর বন্দি—আমি নিজ বৎসের বিষয়ে,
|
13. আমি তাহাকে আমার কাছে রাখিতে চাহিয়াছিলাম, যেন সুসমাচারের বন্ধনদশায় সে তোমার পরিবর্ত্তে আমার পরিচর্য্যা করে।
|
14. কিন্তু তোমার সম্মতি বিনা কিছু করিতে ইচ্ছা করিলাম না, যেন তোমার সৌজন্য আবশ্যকতার ফল না হইয়া স্ব-ইচ্ছার ফল হয়।
|
15. কারণ হয় ত সে এই হেতুই কিয়ৎ কালের নিমিত্ত পৃথকীকৃত হইয়াছিল, যেন তুমি অনন্তকালের জন্য তাহাকে পাইতে পার;
|
16. পুনরায় দাসের ন্যায় নয়, কিন্তু দাস অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ ব্যক্তির, প্রিয় ভ্রাতার ন্যায়; বিশেষরূপে সে আমার প্রিয়, এবং মাংসের ও প্রভুর, উভয়ের সম্বন্ধে তোমার কত অধিক প্রিয়।
|
18. আর যদি সে তোমার প্রতি কোন অন্যায় করিয়া থাকে, কিম্বা তোমার কিছু ধারে, তবে তাহা আমার বলিয়া গণ্য কর;
|
19. আমি পৌল স্বহস্তে ইহা লিখিলাম; আমিই পরিশোধ করিব—তুমি যে আমার কাছে ঋণবৎ আপনাকেও ধার, তোমাকে এ কথা বলিতে চাই না।
|
21. তোমার আজ্ঞাবহতায় দৃঢ় বিশ্বাস আছে বলিয়া তোমাকে লিখিলাম; যাহা বলিলাম, তুমি তদপেক্ষাও অধিক করিবে, ইহা জানি।
|
22. কিন্তু আবার আমার জন্য বাসাও প্রস্তুত করিয়া রাখিও, কেননা আশা করি, তোমাদের প্রার্থনার দ্বারা তোমাদিগকে প্রদত্ত হইব।
|