4. কিন্তু যদি কোন বিধবার পুত্র কি পৌত্রগণ থাকে, তবে তাহারা প্রথমতঃ নিজ বাটীর লোকদের প্রতি ভক্তি প্রকাশ করিতে ও পিতামাতার প্রত্যুপকার করিতে শিক্ষা করুক; কেননা তাহাই ঈশ্বরের সাক্ষাতে গ্রাহ্য।
|
5. যে স্ত্রী প্রকৃত বিধবা ও অনাথা, সে ঈশ্বরের উপরে প্রত্যাশা রাখিয়া রাত দিন বিনতি ও প্রার্থনায় নিবিষ্টা থাকে।
|
8. কিন্তু কেহ যদি আপনার সম্পর্কীয় লোকদের বিশেষতঃ নিজ পরিজনগণের জন্য চিন্তা না করে, তাহা হইলে সে বিশ্বাস অস্বীকার করিয়াছে, এবং অবিশ্বাসী অপেক্ষা অধম হইয়াছে।
|
10. এবং যাহার পক্ষে নানা সৎকর্ম্মের প্রমাণ পাওয়া যায়; অর্থাৎ যদি সে সন্তানদের লালন পালন করিয়া থাকে, যদি অতিথিসেবা করিয়া থাকে, যদি পবিত্রদিগের পা ধুইয়া থাকে, যদি ক্লিষ্টদিগের উপকার করিয়া থাকে, যদি সমস্ত সৎকর্ম্মের অনুসরণ করিয়া থাকে।
|
11. কিন্তু যুবতী বিধবাদিগকে অস্বীকার কর, কেননা খ্রীষ্টের বিরুদ্ধে বিলাসিনী হইলে তাহারা বিবাহ করিতে চায়;
|
13. ইহা ছাড়া তাহারা বাড়ী বাড়ী ঘুরিয়া বেড়াইয়া অলস হইতে শিখে; কেবল অলসও নয়, বরং বাচাল ও অনধিকারচর্চ্চাকারিণী হইতে ও অনুচিত কথা কহিতে শিখে।
|
14. অতএব আমার বাসনা এই, যুবতী বিধবারা বিবাহ করুক, সন্তান প্রসব করুক, গৃহে কর্ত্তৃত্ব করুক, বিপক্ষকে নিন্দা করিবার কোন সূত্র না দিউক।
|
16. যদি কোন বিশ্বাসিনী মহিলার ঘরে বিধবাগণ থাকে, তিনি তাহাদের উপকার করুন; মণ্ডলী ভারগ্রস্ত না হউক, যেন প্রকৃত বিধবাগণের উপকার করিতে পারে।
|
17. যে প্রাচীনেরা উত্তমরূপে শাসন করেন, বিশেষতঃ যাঁহারা বাক্যে ও শিক্ষাদানে পরিশ্রম করেন, তাঁহারা দ্বিগুণ সমাদরের যোগ্য গণিত হউন।
|
18. কারণ শাস্ত্রে বলে, “শস্যমর্দ্দনকারী বলদের মুখে জাল্তি বাঁধিও না;” আর, “কার্য্যকারী আপন বেতনের যোগ্য।”
|
21. আমি ঈশ্বরের, খ্রীষ্ট যীশুর ও মনোনীত দূতগণের সাক্ষাতে তোমাকে এই দৃঢ় আজ্ঞা দিতেছি, তুমি পূর্ব্বধারণা ব্যতিরেকে এই সকল বিধি পালন কর, পক্ষপাতের বশে কিছুই করিও না।
|
23. এখন অবধি কেবল জল পান করিও না, কিন্তু তোমার উদরের জন্য ও তোমার বার বার অসুখ হয় বলিয়া কিঞ্চিৎ দ্রাক্ষারস ব্যবহার করিও।
|
24. কোন কোন লোকের পাপ সুস্পষ্ট, বিচারের পথে অগ্রগামী; আবার কোন কোন লোকের পাপ তাহাদের পশ্চাদগামী।
|