পবিত্র বাইবেল

গডস গ্রেইস গিফট
पপ্রত্যাদেশ
1. {তূরীবাদ্য সাতজন দূতের সাথে দেখা। }{সপ্তম সীলমোহর এবং সপ্তম তুরী। } [PS]যখন মেষ শিশু সপ্তম সীলমোহর খুললেন, তখন স্বর্গে প্রায় আধ ঘন্টা ধরে কোন শব্দ শোনা গেল না।
2. যে সাতজন স্বর্গদূত ঈশ্বরের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন আমি তাঁদের দেখতে পেলাম। তাঁদের হাতে সাতটা তূরী দেওয়া হল।
3. অপর একজন স্বর্গদূত সোনার ধূপদানি নিয়ে বেদির সামনে এসে দাঁড়ালেন। তাঁকে অনেক ধূপ দেওয়া হল, যেন তিনি তা সিংহাসনের সামনে সোনার বেদির উপরে সব পবিত্র লোকের প্রার্থনার সঙ্গে সেই ধূপ দান করেন।
4. স্বর্গদূতের হাত থেকে ধূপের ধোঁয়া ঈশ্বরের পবিত্র লোকদের প্রার্থনার সাথে উপরে ঈশ্বরের সামনে উঠে গেল।
5. স্বর্গদূত বেদি থেকে আগুন নিয়ে সেই ধূপ দানিটা ভর্তি করে পৃথিবীতে ছুঁড়ে ফেলে দিলেন, তাতে মেঘ গর্জনের মত ভীষণ জোরে শব্দ হল, বিদ্যুৎ চমকাল ও ভূমিকম্প হল। [PE]
6. {#1তূরীবাদ্য } [PS]সাতজন স্বর্গদূতের হাতে সাতটা তূরী ছিল তাঁরা সেই তূরী বাজাবার জন্য তৈরী হলেন।
7. প্রথম স্বর্গদূত তাঁর তূরী বাজাবার পর, শিল ও রক্ত মেশানো আগুন পৃথিবীতে ছোড়া হল, তাতে তিন ভাগের একভাগ পৃথিবী পুড়ে গেল, তিন ভাগের একভাগ গাছপালা পুড়ে গেল এবং সব সবুজ ঘাসও পুড়ে গেল।
8. দ্বিতীয় স্বর্গদূত তাঁর তূরী বাজালেন তাতে বড় জ্বলন্ত পাহাড় সমুদ্রের মাঝখানে ফেলা হল।
9. তাতে সমুদ্রের তিন ভাগের একভাগ জল রক্ত হয়ে গিয়েছিল ও সমুদ্রের তিন ভাগের একভাগ জীবন্ত প্রাণী মারা গিয়েছিল এবং তিন ভাগের একভাগ জাহাজ ধ্বংস হয়েছিল।
10. তৃতীয় স্বর্গদূত তাঁর তূরী বাজালেন এবং একটা বড় তারা বাতির মত জ্বলতে জ্বলতে আকাশ থেকে, তিন ভাগের একভাগ নদী ও ঝর্ণার ওপরে পড়ল।
11. সেই তারার নাম ছিল “নাগদানা।” তাতে তিন ভাগের একভাগ জল তেতো হয়ে গেল এবং সেই তেতো জলের জন্য অনেক লোক মারা গেল।
12. চতুর্থ স্বর্গদূত তাঁর তূরী বাজালেন, তাতে সূর্য্যের তিন ভাগের একভাগ, চাঁদের তিন ভাগের একভাগ ও তারাদের তিন ভাগের একভাগ আঘাত পেল, সেইজন্য তাদের প্রত্যেকের তিন ভাগের একভাগ অন্ধকার হয়ে গেল এবং দিনের র তিন ভাগের একভাগ এবং রাতের তিন ভাগের এক ভাগে কোনো আলো থাকল না।
13. আমি একটা ঈগল পাখিকে আকাশে অনেক উঁচুতে উড়তে দেখলাম, ঈগল পাখিকে জোরে চেঁচিয়ে বলতেও শুনলাম, “অপর যে তিনজন স্বর্গদূত তূরী বাজাতে যাচ্ছেন, তাঁদের তুরীর শব্দ হলে যারা এই পৃথিবীতে বাস করে তাদের বিপদ, বিপদ, বিপদ হবে।” [PE]
Total 22 অধ্যায়গুলির, Selected অধ্যায় 8 / 22
1 {তূরীবাদ্য সাতজন দূতের সাথে দেখা। }{সপ্তম সীলমোহর এবং সপ্তম তুরী। } যখন মেষ শিশু সপ্তম সীলমোহর খুললেন, তখন স্বর্গে প্রায় আধ ঘন্টা ধরে কোন শব্দ শোনা গেল না। 2 যে সাতজন স্বর্গদূত ঈশ্বরের সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন আমি তাঁদের দেখতে পেলাম। তাঁদের হাতে সাতটা তূরী দেওয়া হল। 3 অপর একজন স্বর্গদূত সোনার ধূপদানি নিয়ে বেদির সামনে এসে দাঁড়ালেন। তাঁকে অনেক ধূপ দেওয়া হল, যেন তিনি তা সিংহাসনের সামনে সোনার বেদির উপরে সব পবিত্র লোকের প্রার্থনার সঙ্গে সেই ধূপ দান করেন। 4 স্বর্গদূতের হাত থেকে ধূপের ধোঁয়া ঈশ্বরের পবিত্র লোকদের প্রার্থনার সাথে উপরে ঈশ্বরের সামনে উঠে গেল। 5 স্বর্গদূত বেদি থেকে আগুন নিয়ে সেই ধূপ দানিটা ভর্তি করে পৃথিবীতে ছুঁড়ে ফেলে দিলেন, তাতে মেঘ গর্জনের মত ভীষণ জোরে শব্দ হল, বিদ্যুৎ চমকাল ও ভূমিকম্প হল। তূরীবাদ্য 6 সাতজন স্বর্গদূতের হাতে সাতটা তূরী ছিল তাঁরা সেই তূরী বাজাবার জন্য তৈরী হলেন। 7 প্রথম স্বর্গদূত তাঁর তূরী বাজাবার পর, শিল ও রক্ত মেশানো আগুন পৃথিবীতে ছোড়া হল, তাতে তিন ভাগের একভাগ পৃথিবী পুড়ে গেল, তিন ভাগের একভাগ গাছপালা পুড়ে গেল এবং সব সবুজ ঘাসও পুড়ে গেল। 8 দ্বিতীয় স্বর্গদূত তাঁর তূরী বাজালেন তাতে বড় জ্বলন্ত পাহাড় সমুদ্রের মাঝখানে ফেলা হল। 9 তাতে সমুদ্রের তিন ভাগের একভাগ জল রক্ত হয়ে গিয়েছিল ও সমুদ্রের তিন ভাগের একভাগ জীবন্ত প্রাণী মারা গিয়েছিল এবং তিন ভাগের একভাগ জাহাজ ধ্বংস হয়েছিল। 10 তৃতীয় স্বর্গদূত তাঁর তূরী বাজালেন এবং একটা বড় তারা বাতির মত জ্বলতে জ্বলতে আকাশ থেকে, তিন ভাগের একভাগ নদী ও ঝর্ণার ওপরে পড়ল। 11 সেই তারার নাম ছিল “নাগদানা।” তাতে তিন ভাগের একভাগ জল তেতো হয়ে গেল এবং সেই তেতো জলের জন্য অনেক লোক মারা গেল। 12 চতুর্থ স্বর্গদূত তাঁর তূরী বাজালেন, তাতে সূর্য্যের তিন ভাগের একভাগ, চাঁদের তিন ভাগের একভাগ ও তারাদের তিন ভাগের একভাগ আঘাত পেল, সেইজন্য তাদের প্রত্যেকের তিন ভাগের একভাগ অন্ধকার হয়ে গেল এবং দিনের র তিন ভাগের একভাগ এবং রাতের তিন ভাগের এক ভাগে কোনো আলো থাকল না। 13 আমি একটা ঈগল পাখিকে আকাশে অনেক উঁচুতে উড়তে দেখলাম, ঈগল পাখিকে জোরে চেঁচিয়ে বলতেও শুনলাম, “অপর যে তিনজন স্বর্গদূত তূরী বাজাতে যাচ্ছেন, তাঁদের তুরীর শব্দ হলে যারা এই পৃথিবীতে বাস করে তাদের বিপদ, বিপদ, বিপদ হবে।”
Total 22 অধ্যায়গুলির, Selected অধ্যায় 8 / 22
×

Alert

×

Bengali Letters Keypad References