3. তাই আমি তোমাদের বলছি য়ে, ঈশ্বরের আত্মার প্রেরণায় কেউ কথা বললে সে কখনও, ‘যীশু অভিশপ্ত’ একথা বলতে পারে না৷ আবার পবিত্র আত্মার প্রেরণা ছাড়া কেউ বলতে পারে না য়ে, ‘যীশুই প্রভু৷’
|
8. সেই আত্মার দ্বারা একজনকে প্রজ্ঞার বাণী বলার ক্ষমতা দেওয়া হয়, অন্যজনকে জ্ঞানের বাণী বলার ক্ষমতা দেওয়া হয়৷
|
9. আবার একজনকে সেই একই আত্মার দ্বারা বিশ্বাস দেওয়া হয়, অন্যজনকে রোগীদের সুস্থ করার ক্ষমতা দেওয়া হয়৷
|
10. আবার কাউকে অলৌকিক কাজ করার পরাক্রম, ভাববানী বলার ক্ষমতা, বিভিন্ন আত্মাকে চিনে নেবার ক্ষমতা, বিভিন্ন ভাষায় কথা বলার ক্ষমতা বা সেই সব ভাষার তর্জমা করার ক্ষমতা দেওয়া হয়৷
|
12. আমাদের প্রত্যেকের দেহ নানা অঙ্গ প্রত্যঙ্গ নিয়ে গঠিত৷ যদিও অনেক অঙ্গ প্রত্যঙ্গ তবু তারা মিলে হয় একটি দেহ; খ্রীষ্টও ঠিক সেই রকম৷
|
13. আমাদের মধ্যে কেউ ইহুদী, কেউ অইহুদী, কেউ দাস, আবার কেউ স্বাধীন, কিন্তু আমরা সকলেই দেহেতে এক হওয়ার জন্য এক আত্মার দ্বারা বাপ্তাইজ হয়েছি৷ আর আমাদের সকলকেই পান করার জন্য একই আত্মা দেওয়া হয়েছে৷
|
21. চোখ কখনও হাতকে বলতে পারে না য়ে, ‘তোমাকে আমার কোন দরকার নেই৷’ আবার মাথাও পা দুটিকে বলতে পারে না য়ে, ‘তোমাদের আমার কোন প্রযোজন নেই৷’
|
23. য়ে অঙ্গগুলির প্রতি আমরা যত্নবান নই, তাদের বেশী যত্ন নিতে হবে৷ আমাদের য়ে সব অঙ্গ প্রদর্শনের অয়োগ্য সেগুলিকেই বেশী করে শালীনতায় ভূষিত করা হয়৷
|
24. আমাদের য়ে সব অঙ্গ সুশ্রী, সেগুলির জন্য বিশেষ ব্যবস্থার প্রযোজন হয় না৷ ঈশ্বর দেহকে এমনভাবে গঠন করেছেন য়েন য়ে অঙ্গের মর্য়াদা নেই সে অধিক মর্য়াদা পায়,
|
25. য়েন দেহের মধ্যে কোন বিভেদ সৃষ্টি না হয়, কিন্তু দেহের প্রতিটি অঙ্গই য়েন পরস্পরের জন্য সমানভাবে চিন্তা করে৷
|
26. দেহের কোন একটি অঙ্গ যদি কষ্ট পায়, তবে তার সাথে সবাই কষ্ট করে আর একটি অঙ্গ যদি মর্য়াদা পায়, তাহলে তার সঙ্গে অপর সকল অঙ্গ ও খুশী হয়৷
|
28. ঈশ্বর মণ্ডলীতে প্রথমতঃ প্রেরিতদের, দ্বিতীয়তঃ ভাববাদীদের, তৃতীয়তঃ শিক্ষকদের রেখেছেন৷ এরপর নানা প্রকার অলৌকিক কাজ করার ক্ষমতা, রোগীদের আরোগ্য দান করার ক্ষমতা, উপকার করার ক্ষমতা, নেতৃত্ব দেবার ক্ষমতা ও বিভিন্ন ভাষায় কথা বলার ক্ষমতা দিয়েছেন৷
|
30. সকলেই কি রোগীকে আরোগ্য দান করার ক্ষমতা পেয়েছে? না৷ সকলেই কি বিভিন্ন ভাষায় কথা বলার ক্ষমতা পেয়েছে? বা সকলেই কি বিভিন্ন ভাষায় তর্জমা করার ক্ষমতা পেয়েছে? না৷
|