1. ঈশ্বর আমার, ঈশ্বর আমার, তুমি কেন আমাকে পরিত্যাগ করিয়াছ? আমার রক্ষা হইতে ও আমার আর্ত্তনাদের উক্তি হইতে কেন দূরে থাক?
|
4. আমাদের পিতৃপুরুষেরা তোমাতেই বিশ্বাস করিতেন; তাঁহারা বিশ্বাস করিতেন, আর তুমি তাঁহাদিগকে উদ্ধার করিতে।
|
9. তুমিই ত জঠর হইতে আমাকে উদ্ধার করিলে; যখন আমার মাতার স্তন পান করি, তখন তুমি আমার বিশ্বাস জন্মাইলে।
|
14. আমি জলের ন্যায় সেচিত হইতেছি, আমার সমুদয় অস্থি সন্ধিচ্যুত হইয়াছে, আমার হৃদয় মোমের ন্যায় হইয়াছে, তাহা অন্ত্রের মধ্যে গলিত হইয়াছে।
|
15. আমার বল খোলার ন্যায় শুষ্ক হইতেছে, আমার জিহ্বা তালুতে লাগিয়া যাইতেছে, তুমি আমাকে মৃত্যুর ধূলিতে রাখিয়াছ।
|
16. কেননা কুকুরেরা আমাকে ঘেরিয়াছে, দুরাচারদের মণ্ডলী আমাকে বেষ্টন করিয়াছে; তাহারা আমার হস্তপদ বিদ্ধ করিয়াছে।
|
23. সদাপ্রভুর ভয়কারিগণ! তাঁহার প্রশংসা কর; যাকোবের সমস্ত বংশ! তাঁহাকে সমাদর কর; তাঁহাকে ভয় কর, ইস্রায়েলের সমস্ত বংশ!
|
24. কেননা তিনি দুঃখীর দুঃখ উপেক্ষা বা ঘৃণা করেন নাই; তিনি তাহা হইতে আপন মুখও লুকান নাই; বরং সে তাঁহার কাছে কাঁদিলে তিনি শুনিলেন।
|
25. মহাসমাজে তোমা হইতে আমার প্রশংসা জন্মে, যাহারা তাঁহাকে ভয় করে, তাহাদের সাক্ষাতে আমি আপন মানত সকল পূর্ণ করিব।
|
26. নম্রগণ ভোজন করিয়া তৃপ্ত হইবে, সদাপ্রভুর অন্বেষীরা তাঁহার প্রশংসা করিবে; তোমাদের অন্তঃকরণ নিত্যজীবী হউক।
|
27. পৃথিবীর প্রান্তস্থিত সকলে স্মরণ করিয়া সদাপ্রভুর প্রতি ফিরিবে; জাতিগণের সমস্ত গোষ্ঠী তোমার সম্মুখে প্রণিপাত করিবে।
|
29. পৃথিবীস্থ সকল পুষ্ট লোক ভোজন করিয়া প্রণিপাত করিবে; যাহারা ধূলিতে নামিতে উদ্যত, তাহারা সকলে তাঁহার সাক্ষাতে জানু পাতিবে, যে নিজে প্রাণ বাঁচাইতে অসমর্থ, সেও পাতিবে।
|
31. তাহারা আসিবে, তাঁহার ধর্ম্মশীলতা জ্ঞাত করিবে, অনুজাত লোকদিগকে কহিবে, তিনি কার্য্য সাধন করিয়াছেন।
|