পবিত্র বাইবেল

সমসাময়িক সংস্করণ খুলুন (OCV)
যাত্রাপুস্তক

যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 14

1 পরে সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, 2 “ইস্রায়েলীদের বলো, তারা যেন পিছনে ফিরে মিগ্‌দোলের ও সমুদ্রের মাঝামাঝিতে অবস্থিত পী-হহীরোতের কাছে শিবির স্থাপন করে। তাদের সরাসরি বায়াল-সফোনের বিপরীত দিকে, সমুদ্রের ধারে শিবির স্থাপন করতে হবে। 3 ফরৌণ ভাববে, ‘ইস্রায়েলীরা মরুভূমি দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়ে, ধন্দে পড়ে দেশে ইতস্তত বিচরণ করে বেড়াচ্ছে।’ 4 আর আমি ফরৌণের হৃদয় কঠিন করে দেব, এবং সে তাদের পশ্চাদ্ধাবন করবে। কিন্তু আমি ফরৌণ ও তার সমগ্র সৈন্যদলের মাধ্যমে স্বয়ং গৌরব লাভ করব, এবং মিশরীয়রা জানতে পারবে যে আমিই সদাপ্রভু।” অতএব ইস্রায়েলীরা এরকমই করল। 5 মিশররাজকে যখন বলা হল যে লোকেরা পালিয়েছে, তখন ফরৌণ ও তাঁর কর্মকর্তারা তাদের বিষয়ে নিজেদের মন পরিবর্তন করে বললেন, “আমরা এ কী করলাম? আমরা ইস্রায়েলীদের যেতে দিলাম ও তাদের পরিষেবা হারালাম!” 6 অতএব তিনি তাঁর রথ প্রস্তুত করলেন ও তাঁর সৈন্যদল সঙ্গে নিলেন। 7 সেরা রথগুলির মধ্যে থেকে তিনি 600-টি রথ নিলেন, এছাড়াও মিশরের অন্য সব রথ ও সেসবের উপর নিযুক্ত কর্মকর্তাদেরও সঙ্গে নিলেন। 8 সদাপ্রভু মিশরের রাজা ফরৌণের হৃদয় কঠিন করে দিলেন, যেন তিনি সেই ইস্রায়েলীদের পশ্চাদ্ধাবন করেন, যারা নির্ভীকভাবে কুচকাওয়াজ করে এগিয়ে যাচ্ছিল। 9 মিশরীয়রা—ফরৌণের সব ঘোড়া ও রথ, ঘোড়সওয়ার* অথবা, সারথি; 17, 18, 23, 26 ও 28 পদের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য ও সেনা—ইস্রায়েলীদের পশ্চাদ্ধাবন করল এবং তারা যখন বায়াল-সফোনের বিপরীত দিকে, পী-হহীরোতের কাছে সমুদ্রের ধারে শিবির স্থাপন করে বসেছিল, তখন তাদের নাগাল পেল। 10 ফরৌণ যেই না তাদের কাছে এগিয়ে এলেন, ইস্রায়েলীরা চোখ তুলে তাকাল, আর মিশরীয়রা তাদের পিছনে ধেয়ে আসছিল। তারা আতঙ্কিত হয়ে পড়ল এবং সদাপ্রভুর কাছে কাঁদতে শুরু করল। 11 তারা মোশিকে বলল, “মিশরে কি কোনও কবরস্থান ছিল না যে তুমি মরার জন্য আমাদের এই মরুভূমিতে নিয়ে এসেছ? মিশর থেকে আমাদের বের করে এনে তুমি আমাদের প্রতি এ কী করলে? 12 মিশরেই কি আমরা তোমাকে বলিনি, ‘আমাদের একা ছেড়ে দাও; মিশরীয়দের সেবা করতে দাও’? মরুভূমিতে মরার চেয়ে মিশরীয়দের সেবা করাই আমাদের পক্ষে ভালো ছিল।” 13 মোশি লোকদের উত্তর দিলেন, “তোমরা ভয় পেয়ো না! শক্ত হয়ে দাঁড়াও এবং তোমরা দেখতে পাবে আজ সদাপ্রভু কীভাবে তোমাদের রক্ষা করবেন। আজ তোমরা যে মিশরীয়দের দেখছ, তাদের আর কখনও দেখতে পাবে না। 14 সদাপ্রভু তোমাদের হয়ে যুদ্ধ করবেন; তোমাদের শুধু স্থির হয়ে থাকতে হবে।” 15 তখন সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, “তুমি আমার কাছে কাঁদছ কেন? ইস্রায়েলীদের এগিয়ে যেতে বলো। 16 তোমার ছড়িটি উঠিয়ে নাও এবং জল ভাগ করার জন্য তোমার হাতটি সমুদ্রের উপর প্রসারিত করো যেন ইস্রায়েলীরা সমুদ্রের একদিক থেকে অন্যদিকে শুকনো জমির উপর দিয়ে চলে যেতে পারে। 17 আমি মিশরীয়দের হৃদয় কঠিন করে দেব, যেন তারা তাদের পশ্চাৎগামী হয়। আর আমি ফরৌণের ও তার সমগ্র সৈন্যদলের, তার রথগুলির ও তার ঘোড়সওয়ারদের মাধ্যমে গৌরব লাভ করব। 18 আমি যখন ফরৌণের, তার রথগুলির ও তার ঘোড়সওয়ারদের মাধ্যমে গৌরব লাভ করব, তখনই মিশরীয়রা জানবে যে আমিই সদাপ্রভু।” 19 ঈশ্বরের যে দূত ইস্রায়েলী সৈন্যদলের আগে আগে যাচ্ছিলেন, তিনি তখন সরে গিয়ে তাদের পিছনে চলে গেলেন। মেঘস্তম্ভও তাদের সামনে থেকে সরে গেল এবং তাদের পিছনে গিয়ে, 20 মিশর ও ইস্রায়েলের সৈন্যদলের মাঝখানে চলে এল। সারারাত মেঘ একদিকে অন্ধকার ও অন্যদিকে আলো নিয়ে এসেছিল; তাই সারারাত তারা কেউই অন্য দলের কাছে যায়নি। 21 পরে মোশি সমুদ্রের উপর তাঁর হাত প্রসারিত করলেন, এবং সেই সারারাত সদাপ্রভু এক প্রবল পূর্বীয় বাতাস বইয়ে সমুদ্রকে পিছিয়ে দিলেন এবং সেটিকে শুকনো জমিতে পরিণত করলেন। জল দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গেল, 22 এবং ইস্রায়েলীরা শুকনো জমির উপর দিয়ে সমুদ্রের একদিক থেকে অন্যদিকে চলে গেল, আর তাদের ডানদিকে ও তাদের বাঁদিকে ছিল জলের এক প্রাচীর। 23 মিশরীয়রা তাদের পশ্চাদ্ধাবন করল, এবং ফরৌণের সব ঘোড়া ও রথ ও ঘোড়সওয়ার ইস্রায়েলীদের অনুগামী হয়ে সমুদ্রে গিয়ে পড়ল। 24 রাতের শেষ প্রহরে সদাপ্রভু অগ্নিস্তম্ভ ও মেঘস্তম্ভ থেকে নিচে সেই মিশরীয় সৈন্যদলের দিকে দৃষ্টিপাত করলেন এবং সেখানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলেন। 25 তিনি তাদের রথগুলির চাকা আটকে দিলেন অথবা, অপসারিত করলেন যেন রথ চালাতে তাদের অসুবিধা হয়। আর মিশরীয়রা বলল, “এসো, আমরা ইস্রায়েলীদের কাছ থেকে দূরে সরে যাই! মিশরের বিরুদ্ধে সদাপ্রভুই তাদের হয়ে যুদ্ধ করছেন।” 26 তখন সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, “তোমার হাত সমুদ্রের উপর প্রসারিত করে দাও যেন মিশরীয়দের উপর এবং তাদের রথ ও ঘোড়সওয়ারদের উপর জলধারা ধেয়ে আসে।” 27 মোশি সমুদ্রের উপর তাঁর হাত প্রসারিত করে দিলেন, এবং ভোরবেলায় সমুদ্র স্বস্থানে ফিরে গেল। মিশরীয়রা সেদিকেই অথবা, সেদিক থেকে পালাচ্ছিল, এবং সদাপ্রভু তাদের সমুদ্রে ভাসিয়ে দিলেন। 28 জলধারা ধেয়ে এসে রথ ও ঘোড়সওয়ারদের—ফরৌণের সমগ্র সেই সৈন্যদলকে ঢেকে দিল যারা ইস্রায়েলীদের অনুগামী হয়ে সমুদ্রে নেমেছিল। তাদের একজনও প্রাণে বাঁচেনি। 29 কিন্তু ইস্রায়েলীরা তাদের ডানদিকে ও বাঁদিকে জলের এক প্রাচীর সাথে নিয়ে সমুদ্রের একদিক থেকে অন্যদিকে শুকনো জমির উপর দিয়ে চলে গেল। 30 ইস্রায়েলকে সেদিন সদাপ্রভু মিশরীয়দের হাত থেকে রক্ষা করলেন, এবং ইস্রায়েল দেখল মিশরীয়রা সমুদ্রতীরে মরে পড়ে আছে। 31 আর ইস্রায়েলীরা যখন মিশরীয়দের বিরুদ্ধে সদাপ্রভুর শক্তিশালী হাত প্রদর্শিত হতে দেখল, তখন লোকেরা সদাপ্রভুকে ভয় করল এবং তাঁর উপর ও তাঁর দাস মোশির উপর তাদের আস্থা স্থাপন করল।
1. পরে সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, 2. “ইস্রায়েলীদের বলো, তারা যেন পিছনে ফিরে মিগ্‌দোলের ও সমুদ্রের মাঝামাঝিতে অবস্থিত পী-হহীরোতের কাছে শিবির স্থাপন করে। তাদের সরাসরি বায়াল-সফোনের বিপরীত দিকে, সমুদ্রের ধারে শিবির স্থাপন করতে হবে। 3. ফরৌণ ভাববে, ‘ইস্রায়েলীরা মরুভূমি দ্বারা পরিবেষ্টিত হয়ে, ধন্দে পড়ে দেশে ইতস্তত বিচরণ করে বেড়াচ্ছে।’ 4. আর আমি ফরৌণের হৃদয় কঠিন করে দেব, এবং সে তাদের পশ্চাদ্ধাবন করবে। কিন্তু আমি ফরৌণ ও তার সমগ্র সৈন্যদলের মাধ্যমে স্বয়ং গৌরব লাভ করব, এবং মিশরীয়রা জানতে পারবে যে আমিই সদাপ্রভু।” অতএব ইস্রায়েলীরা এরকমই করল। 5. মিশররাজকে যখন বলা হল যে লোকেরা পালিয়েছে, তখন ফরৌণ ও তাঁর কর্মকর্তারা তাদের বিষয়ে নিজেদের মন পরিবর্তন করে বললেন, “আমরা এ কী করলাম? আমরা ইস্রায়েলীদের যেতে দিলাম ও তাদের পরিষেবা হারালাম!” 6. অতএব তিনি তাঁর রথ প্রস্তুত করলেন ও তাঁর সৈন্যদল সঙ্গে নিলেন। 7. সেরা রথগুলির মধ্যে থেকে তিনি 600-টি রথ নিলেন, এছাড়াও মিশরের অন্য সব রথ ও সেসবের উপর নিযুক্ত কর্মকর্তাদেরও সঙ্গে নিলেন। 8. সদাপ্রভু মিশরের রাজা ফরৌণের হৃদয় কঠিন করে দিলেন, যেন তিনি সেই ইস্রায়েলীদের পশ্চাদ্ধাবন করেন, যারা নির্ভীকভাবে কুচকাওয়াজ করে এগিয়ে যাচ্ছিল। 9. মিশরীয়রা—ফরৌণের সব ঘোড়া ও রথ, ঘোড়সওয়ার[* অথবা, সারথি; 17, 18, 23, 26 ও 28 পদের ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য ] ও সেনা—ইস্রায়েলীদের পশ্চাদ্ধাবন করল এবং তারা যখন বায়াল-সফোনের বিপরীত দিকে, পী-হহীরোতের কাছে সমুদ্রের ধারে শিবির স্থাপন করে বসেছিল, তখন তাদের নাগাল পেল। 10. ফরৌণ যেই না তাদের কাছে এগিয়ে এলেন, ইস্রায়েলীরা চোখ তুলে তাকাল, আর মিশরীয়রা তাদের পিছনে ধেয়ে আসছিল। তারা আতঙ্কিত হয়ে পড়ল এবং সদাপ্রভুর কাছে কাঁদতে শুরু করল। 11. তারা মোশিকে বলল, “মিশরে কি কোনও কবরস্থান ছিল না যে তুমি মরার জন্য আমাদের এই মরুভূমিতে নিয়ে এসেছ? মিশর থেকে আমাদের বের করে এনে তুমি আমাদের প্রতি এ কী করলে? 12. মিশরেই কি আমরা তোমাকে বলিনি, ‘আমাদের একা ছেড়ে দাও; মিশরীয়দের সেবা করতে দাও’? মরুভূমিতে মরার চেয়ে মিশরীয়দের সেবা করাই আমাদের পক্ষে ভালো ছিল।” 13. মোশি লোকদের উত্তর দিলেন, “তোমরা ভয় পেয়ো না! শক্ত হয়ে দাঁড়াও এবং তোমরা দেখতে পাবে আজ সদাপ্রভু কীভাবে তোমাদের রক্ষা করবেন। আজ তোমরা যে মিশরীয়দের দেখছ, তাদের আর কখনও দেখতে পাবে না। 14. সদাপ্রভু তোমাদের হয়ে যুদ্ধ করবেন; তোমাদের শুধু স্থির হয়ে থাকতে হবে।” 15. তখন সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, “তুমি আমার কাছে কাঁদছ কেন? ইস্রায়েলীদের এগিয়ে যেতে বলো। 16. তোমার ছড়িটি উঠিয়ে নাও এবং জল ভাগ করার জন্য তোমার হাতটি সমুদ্রের উপর প্রসারিত করো যেন ইস্রায়েলীরা সমুদ্রের একদিক থেকে অন্যদিকে শুকনো জমির উপর দিয়ে চলে যেতে পারে। 17. আমি মিশরীয়দের হৃদয় কঠিন করে দেব, যেন তারা তাদের পশ্চাৎগামী হয়। আর আমি ফরৌণের ও তার সমগ্র সৈন্যদলের, তার রথগুলির ও তার ঘোড়সওয়ারদের মাধ্যমে গৌরব লাভ করব। 18. আমি যখন ফরৌণের, তার রথগুলির ও তার ঘোড়সওয়ারদের মাধ্যমে গৌরব লাভ করব, তখনই মিশরীয়রা জানবে যে আমিই সদাপ্রভু।” 19. ঈশ্বরের যে দূত ইস্রায়েলী সৈন্যদলের আগে আগে যাচ্ছিলেন, তিনি তখন সরে গিয়ে তাদের পিছনে চলে গেলেন। মেঘস্তম্ভও তাদের সামনে থেকে সরে গেল এবং তাদের পিছনে গিয়ে, 20. মিশর ও ইস্রায়েলের সৈন্যদলের মাঝখানে চলে এল। সারারাত মেঘ একদিকে অন্ধকার ও অন্যদিকে আলো নিয়ে এসেছিল; তাই সারারাত তারা কেউই অন্য দলের কাছে যায়নি। 21. পরে মোশি সমুদ্রের উপর তাঁর হাত প্রসারিত করলেন, এবং সেই সারারাত সদাপ্রভু এক প্রবল পূর্বীয় বাতাস বইয়ে সমুদ্রকে পিছিয়ে দিলেন এবং সেটিকে শুকনো জমিতে পরিণত করলেন। জল দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে গেল, 22. এবং ইস্রায়েলীরা শুকনো জমির উপর দিয়ে সমুদ্রের একদিক থেকে অন্যদিকে চলে গেল, আর তাদের ডানদিকে ও তাদের বাঁদিকে ছিল জলের এক প্রাচীর। 23. মিশরীয়রা তাদের পশ্চাদ্ধাবন করল, এবং ফরৌণের সব ঘোড়া ও রথ ও ঘোড়সওয়ার ইস্রায়েলীদের অনুগামী হয়ে সমুদ্রে গিয়ে পড়ল। 24. রাতের শেষ প্রহরে সদাপ্রভু অগ্নিস্তম্ভ ও মেঘস্তম্ভ থেকে নিচে সেই মিশরীয় সৈন্যদলের দিকে দৃষ্টিপাত করলেন এবং সেখানে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করলেন। 25. তিনি তাদের রথগুলির চাকা আটকে দিলেন[† অথবা, অপসারিত করলেন ] যেন রথ চালাতে তাদের অসুবিধা হয়। আর মিশরীয়রা বলল, “এসো, আমরা ইস্রায়েলীদের কাছ থেকে দূরে সরে যাই! মিশরের বিরুদ্ধে সদাপ্রভুই তাদের হয়ে যুদ্ধ করছেন।” 26. তখন সদাপ্রভু মোশিকে বললেন, “তোমার হাত সমুদ্রের উপর প্রসারিত করে দাও যেন মিশরীয়দের উপর এবং তাদের রথ ও ঘোড়সওয়ারদের উপর জলধারা ধেয়ে আসে।” 27. মোশি সমুদ্রের উপর তাঁর হাত প্রসারিত করে দিলেন, এবং ভোরবেলায় সমুদ্র স্বস্থানে ফিরে গেল। মিশরীয়রা সেদিকেই[‡ অথবা, সেদিক থেকে ] পালাচ্ছিল, এবং সদাপ্রভু তাদের সমুদ্রে ভাসিয়ে দিলেন। 28. জলধারা ধেয়ে এসে রথ ও ঘোড়সওয়ারদের—ফরৌণের সমগ্র সেই সৈন্যদলকে ঢেকে দিল যারা ইস্রায়েলীদের অনুগামী হয়ে সমুদ্রে নেমেছিল। তাদের একজনও প্রাণে বাঁচেনি। 29. কিন্তু ইস্রায়েলীরা তাদের ডানদিকে ও বাঁদিকে জলের এক প্রাচীর সাথে নিয়ে সমুদ্রের একদিক থেকে অন্যদিকে শুকনো জমির উপর দিয়ে চলে গেল। 30. ইস্রায়েলকে সেদিন সদাপ্রভু মিশরীয়দের হাত থেকে রক্ষা করলেন, এবং ইস্রায়েল দেখল মিশরীয়রা সমুদ্রতীরে মরে পড়ে আছে। 31. আর ইস্রায়েলীরা যখন মিশরীয়দের বিরুদ্ধে সদাপ্রভুর শক্তিশালী হাত প্রদর্শিত হতে দেখল, তখন লোকেরা সদাপ্রভুকে ভয় করল এবং তাঁর উপর ও তাঁর দাস মোশির উপর তাদের আস্থা স্থাপন করল।
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 1  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 2  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 3  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 4  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 5  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 6  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 7  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 8  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 9  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 10  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 11  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 12  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 13  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 14  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 15  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 16  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 17  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 18  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 19  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 20  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 21  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 22  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 23  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 24  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 25  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 26  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 27  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 28  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 29  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 30  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 31  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 32  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 33  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 34  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 35  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 36  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 37  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 38  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 39  
  • যাত্রাপুস্তক অধ্যায় 40  
×

Alert

×

Bengali Letters Keypad References