পবিত্র বাইবেল

বাইবেল সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া (BSI)
সামসঙ্গীত

সামসঙ্গীত অধ্যায় 89

1 আমি চিরকাল সদাপ্রভুর বহুবিধ দয়া গাহিব, আমি নিজ মুখে তোমার বিশ্বস্ততা পুরুষ-পরম্পরার কাছে ব্যক্ত করিব। 2 কারণ আমি বলিয়াছি, দয়া চিরতরে সংগ্রথিত হইবে, তুমি আপন বিশ্বস্ততাকে স্বর্গেই সংস্থাপন করিবে। 3 ‘আমি আপন মনোনীত লোকের সহিত নিয়ম করিয়াছি, নিজ দাস দায়ূদের কাছে এই শপথ করিয়াছি; 4 আমি তোমার বংশকে চিরতরে সংস্থাপন করিব, পুরুষে পুরুষে তোমার সিংহাস গাঁথিব।’ সেলা। 5 হে সদাপ্রভু, স্বর্গ তোমার আশ্চর্য্য ক্রিয়ার, পবিত্রগণের সমাজে তোমার বিশ্বস্ততারও প্রশংসা করিবে। 6 কেননা আকাশে সদাপ্রভুর সহিত কে উপমা ধরিতে পারে? বীর-পুত্রদের মধ্যেই বা কে সদাপ্রভুর তুল্য? 7 ঈশ্বর পবিত্রগণের সভাতে প্রবল পরাক্রমশালী, আপনার চতুর্দ্দিক্‌স্থ সকলের উপরে ভয়াবহ। 8 হে সদাপ্রভু, বাহিনীগণের ঈশ্বর! হে যাঃ, তোমার তুল্য বিক্রমী কে? আর তোমার বিশ্বস্ততা তোমার চারিদিকে বিদ্যমান। 9 তুমিই সাগর-দর্পের উপরে কর্ত্তৃত্ব করিতেছ, তাহার তরঙ্গমালা উঠিলে তুমি তাহা প্রশান্ত করিয়া থাক। 10 তুমিই রহবকে চূর্ণ করিয়া হত ব্যক্তির সমান করিয়াছ, তুমি নিজ বলবন্ত বাহু দ্বারা তোমার শত্রুগণকে ছিন্নভিন্ন করিয়াছ। 11 আকাশমণ্ডল তোমার, পৃথিবীও তোমার; জগৎ ও তাহার সমস্ত বস্তু তোমারই সংস্থাপিত। 12 তুমিই উত্তর ও দক্ষিণ দিকের সৃষ্টি করিয়াছ; তাবোর ও হর্ম্মোণ তোমার নামে আনন্দধ্বনি করে। 13 তোমার বাহু পরাক্রমবিশিষ্ট, তোমার হস্ত শক্তিমান্‌, তোমার দক্ষিণ হস্ত উচ্চ। 14 ধর্ম্মশীলতা ও ন্যায়বিচার তোমার সিংহাসনের ভিত্তিমূল; দয়া ও সত্য তোমার শ্রীমুখের অগ্রগামী। 15 ধন্য সেই প্রজারা, যাহারা সেই আনন্দধ্বনি জানে, হে সদাপ্রভু, তাহারা তোমার মুখের দীপ্তিতে গমনাগমন করে। 16 তাহারা সমস্ত দিন তোমার নাম উল্লাস করে, তাহারা তোমার ধর্ম্মশীলতায় উন্নত হয়; 17 যেহেতু তুমিই তাহাদের বলের শোভা, আর তোমার অনুগ্রহে আমাদের শৃঙ্গ উন্নত হইবে। 18 কেননা আমাদের ঢাল সদাপ্রভুর, আমাদের রাজা ইস্রায়েলের পবিত্রতমের। 19 একদা তুমি নিজ সাধুকে দর্শন দিয়া কথা কহিয়াছিলে, বলিয়াছিলে, আমি সাহায্য করিবার ভার এক জন বীরকে সমর্পণ করিয়াছি, আমি প্রজাদের মধ্যে মনোনীত এক জনকে উন্নত করিয়াছি। 20 আমার দাস দায়ূদকেই পাইয়াছি, আমার পবিত্র তৈলে তাহাকে অভিষিক্ত করিয়াছি। 21 আমার হস্ত তাহার দৃঢ় সহায় হইবে, আমার বাহু তাহাকে বলবান করিবে। 22 শত্রু তাহার প্রতি উপদ্রব করিতে পারিবে না, দুষ্টতার সন্তান তাহাকে দুঃখ দিতে পারিবে না। 23 আমি তাহার বিপক্ষগণকে তাহার সম্মুখে চূর্ণ করিব, তাহার বিদ্বেষিগণকে আঘাত করিব। 24 কিন্তু আমার বিশ্বস্ততা ও দয়া তাহার সহিত থাকিবে, আমার নামে তাহার শৃঙ্গ উন্নত হইবে। 25 আর আমি স্থাপন করিব তাহার হস্ত সমুদ্রের উপরে, তাহার দক্ষিণ হস্ত নদীগণের উপরে। 26 সে আমাকে ডাকিয়া বলিবে, তুমি আমার পিতা, আমার ঈশ্বর, ও আমার পরিত্রাণের শৈল। 27 আবার আমি তাহাকে প্রথমজাত করিব, পৃথিবীর রাজগণ হইতে সর্ব্বোচ্চ করিয়া নিযুক্ত করিব। 28 আমি তাহার পক্ষে আমার দয়া চিরকাল রক্ষা করিব, আমার নিয়ম তাহার পক্ষে স্থির থাকিবে। 29 আমি তাহার বংশকে নিত্যস্থায়ী করিব, তাহার সিংহাসন আকাশের আয়ুর ন্যায় করিব। 30 তাহার সন্তানেরা যদি আমার ব্যবস্থা ত্যাগ করে, ও আমার শাসনানুসারে না চলে; 31 যদি আমার বিধি সকল লঙ্ঘন করে, ও আমার আজ্ঞা সকল পালন না করে; 32 তবে আমি অপরাধের জন্য দণ্ড দ্বারা তাহাদিগকে শাস্তি দিব, অধর্ম্মের জন্য নানা প্রকারে আঘাত করিব; 33 তথাপি তাহা হইতে আমার দয়া হরণ করিব না, আমার বিশ্বস্ততায় মিথ্যা বলিব না। 34 আমি আমার নিয়ম ব্যর্থ করিব না, আমার ওষ্ঠনির্গত বাক্য অন্যথা করিব না। 35 আমি আমার পবিত্রতায় এক বার শপথ করিয়াছি, দায়ূদের নিকটে কখনও মিথ্যা বলিব না। 36 তাহার বংশ চিরকাল থাকিবে, তাহার সিংহাসন আমার সাক্ষাতে সূর্য্যের ন্যায় হইবে। 37 তাহা চন্দ্রের ন্যায় চিরকাল অটল থাকিবে; আর গগনস্থ সাক্ষী বিশ্বস্ত। সেলা। 38 কিন্তু তুমিই পরিত্যাগ ও অগ্রাহ্য করিয়াছ, আপন অভিষিক্ত লোকের প্রতি ক্রুদ্ধ হইয়াছ। 39 তুমি আপন দাসের নিয়ম ঘৃণা করিয়াছ, তাঁহার মুকুট ভূমিতে ফেলিয়া অশুচি করিয়াছ। 40 তুমি তাঁহার সমস্ত বেড়া ভাঙ্গিয়া ফেলিয়াছ, তাঁহার দুর্গ সকল উৎসন্ন করিয়াছ। 41 পথিকেরা সকলে তাঁহার দ্রব্য লুট করে; তিনি প্রতিবাসীদের তিরস্কারের পাত্র হইয়াছেন। 42 তুমি তাঁহার বিপক্ষগণের দক্ষিণ হস্ত উচ্চ করিয়াছ, তাঁহার সমস্ত শত্রুকে আনন্দিত করিয়াছ। 43 হাঁ, তুমি তাঁহার খড়্‌গের ধার ফিরাইয়া দিয়াছ, সংগ্রামে তাঁহাকে দাঁড়াইতে দেও নাই। 44 তুমি তাঁহাকে তেজোহীন করিয়াছ, তাঁহার সিংহাসন ভূমিতে নিক্ষেপ করিয়াছ। 45 তুমি তাঁহার যৌবনকাল সংক্ষেপ করিয়াছ। লজ্জায় তাঁহাকে আচ্ছন্ন করিয়াছ। সেলা। 46 হে সদাপ্রভু, কত কাল নিত্য লুক্কায়িত থাকিবে? কত কাল তোমার কোপ অগ্নিবৎ জ্বলিবে? 47 স্মরণ কর, আমি কেমন ক্ষণিক; তুমি মনুষ্যসন্তান সকলকে কেমন অলীকতার নিমিত্ত সৃষ্টি করিয়াছ। 48 কোন্‌ মনুষ্য জীবিত থাকিবে, মৃত্যু দেখিবে না, কে পাতালের হস্ত হইতে আপন প্রাণ মুক্ত করিবে? 49 হে প্রভু, তোমার সেই পূর্ব্বকালীন বিবিধ দয়া কোথায়? তুমি ত আপন বিশ্বস্ততায় দায়ূদের পক্ষে শপথ করিয়াছিলে। 50 হে প্রভু, তোমার দাসগণের প্রতি কৃত তিরস্কার স্মরণ কর, আমি বলবান জাতিসমূহের *তিরস্কার নিজ বক্ষঃস্থলে বহন করি। 51 হে সদাপ্রভু, তোমার শত্রুগণ তিরস্কার করিয়াছে, তোমার অভিষিক্ত লোকের পদচিহ্নকে তিরস্কার করিয়াছে। 52 ধন্য সদাপ্রভু, চিরকালের জন্য! আমেন, আমেন।
1. আমি চিরকাল সদাপ্রভুর বহুবিধ দয়া গাহিব, আমি নিজ মুখে তোমার বিশ্বস্ততা পুরুষ-পরম্পরার কাছে ব্যক্ত করিব। 2. কারণ আমি বলিয়াছি, দয়া চিরতরে সংগ্রথিত হইবে, তুমি আপন বিশ্বস্ততাকে স্বর্গেই সংস্থাপন করিবে। 3. ‘আমি আপন মনোনীত লোকের সহিত নিয়ম করিয়াছি, নিজ দাস দায়ূদের কাছে এই শপথ করিয়াছি; 4. আমি তোমার বংশকে চিরতরে সংস্থাপন করিব, পুরুষে পুরুষে তোমার সিংহাস গাঁথিব।’ সেলা। 5. হে সদাপ্রভু, স্বর্গ তোমার আশ্চর্য্য ক্রিয়ার, পবিত্রগণের সমাজে তোমার বিশ্বস্ততারও প্রশংসা করিবে। 6. কেননা আকাশে সদাপ্রভুর সহিত কে উপমা ধরিতে পারে? বীর-পুত্রদের মধ্যেই বা কে সদাপ্রভুর তুল্য? 7. ঈশ্বর পবিত্রগণের সভাতে প্রবল পরাক্রমশালী, আপনার চতুর্দ্দিক্‌স্থ সকলের উপরে ভয়াবহ। 8. হে সদাপ্রভু, বাহিনীগণের ঈশ্বর! হে যাঃ, তোমার তুল্য বিক্রমী কে? আর তোমার বিশ্বস্ততা তোমার চারিদিকে বিদ্যমান। 9. তুমিই সাগর-দর্পের উপরে কর্ত্তৃত্ব করিতেছ, তাহার তরঙ্গমালা উঠিলে তুমি তাহা প্রশান্ত করিয়া থাক। 10. তুমিই রহবকে চূর্ণ করিয়া হত ব্যক্তির সমান করিয়াছ, তুমি নিজ বলবন্ত বাহু দ্বারা তোমার শত্রুগণকে ছিন্নভিন্ন করিয়াছ। 11. আকাশমণ্ডল তোমার, পৃথিবীও তোমার; জগৎ ও তাহার সমস্ত বস্তু তোমারই সংস্থাপিত। 12. তুমিই উত্তর ও দক্ষিণ দিকের সৃষ্টি করিয়াছ; তাবোর ও হর্ম্মোণ তোমার নামে আনন্দধ্বনি করে। 13. তোমার বাহু পরাক্রমবিশিষ্ট, তোমার হস্ত শক্তিমান্‌, তোমার দক্ষিণ হস্ত উচ্চ। 14. ধর্ম্মশীলতা ও ন্যায়বিচার তোমার সিংহাসনের ভিত্তিমূল; দয়া ও সত্য তোমার শ্রীমুখের অগ্রগামী। 15. ধন্য সেই প্রজারা, যাহারা সেই আনন্দধ্বনি জানে, হে সদাপ্রভু, তাহারা তোমার মুখের দীপ্তিতে গমনাগমন করে। 16. তাহারা সমস্ত দিন তোমার নাম উল্লাস করে, তাহারা তোমার ধর্ম্মশীলতায় উন্নত হয়; 17. যেহেতু তুমিই তাহাদের বলের শোভা, আর তোমার অনুগ্রহে আমাদের শৃঙ্গ উন্নত হইবে। 18. কেননা আমাদের ঢাল সদাপ্রভুর, আমাদের রাজা ইস্রায়েলের পবিত্রতমের। 19. একদা তুমি নিজ সাধুকে দর্শন দিয়া কথা কহিয়াছিলে, বলিয়াছিলে, আমি সাহায্য করিবার ভার এক জন বীরকে সমর্পণ করিয়াছি, আমি প্রজাদের মধ্যে মনোনীত এক জনকে উন্নত করিয়াছি। 20. আমার দাস দায়ূদকেই পাইয়াছি, আমার পবিত্র তৈলে তাহাকে অভিষিক্ত করিয়াছি। 21. আমার হস্ত তাহার দৃঢ় সহায় হইবে, আমার বাহু তাহাকে বলবান করিবে। 22. শত্রু তাহার প্রতি উপদ্রব করিতে পারিবে না, দুষ্টতার সন্তান তাহাকে দুঃখ দিতে পারিবে না। 23. আমি তাহার বিপক্ষগণকে তাহার সম্মুখে চূর্ণ করিব, তাহার বিদ্বেষিগণকে আঘাত করিব। 24. কিন্তু আমার বিশ্বস্ততা ও দয়া তাহার সহিত থাকিবে, আমার নামে তাহার শৃঙ্গ উন্নত হইবে। 25. আর আমি স্থাপন করিব তাহার হস্ত সমুদ্রের উপরে, তাহার দক্ষিণ হস্ত নদীগণের উপরে। 26. সে আমাকে ডাকিয়া বলিবে, তুমি আমার পিতা, আমার ঈশ্বর, ও আমার পরিত্রাণের শৈল। 27. আবার আমি তাহাকে প্রথমজাত করিব, পৃথিবীর রাজগণ হইতে সর্ব্বোচ্চ করিয়া নিযুক্ত করিব। 28. আমি তাহার পক্ষে আমার দয়া চিরকাল রক্ষা করিব, আমার নিয়ম তাহার পক্ষে স্থির থাকিবে। 29. আমি তাহার বংশকে নিত্যস্থায়ী করিব, তাহার সিংহাসন আকাশের আয়ুর ন্যায় করিব। 30. তাহার সন্তানেরা যদি আমার ব্যবস্থা ত্যাগ করে, ও আমার শাসনানুসারে না চলে; 31. যদি আমার বিধি সকল লঙ্ঘন করে, ও আমার আজ্ঞা সকল পালন না করে; 32. তবে আমি অপরাধের জন্য দণ্ড দ্বারা তাহাদিগকে শাস্তি দিব, অধর্ম্মের জন্য নানা প্রকারে আঘাত করিব; 33. তথাপি তাহা হইতে আমার দয়া হরণ করিব না, আমার বিশ্বস্ততায় মিথ্যা বলিব না। 34. আমি আমার নিয়ম ব্যর্থ করিব না, আমার ওষ্ঠনির্গত বাক্য অন্যথা করিব না। 35. আমি আমার পবিত্রতায় এক বার শপথ করিয়াছি, দায়ূদের নিকটে কখনও মিথ্যা বলিব না। 36. তাহার বংশ চিরকাল থাকিবে, তাহার সিংহাসন আমার সাক্ষাতে সূর্য্যের ন্যায় হইবে। 37. তাহা চন্দ্রের ন্যায় চিরকাল অটল থাকিবে; আর গগনস্থ সাক্ষী বিশ্বস্ত। সেলা। 38. কিন্তু তুমিই পরিত্যাগ ও অগ্রাহ্য করিয়াছ, আপন অভিষিক্ত লোকের প্রতি ক্রুদ্ধ হইয়াছ। 39. তুমি আপন দাসের নিয়ম ঘৃণা করিয়াছ, তাঁহার মুকুট ভূমিতে ফেলিয়া অশুচি করিয়াছ। 40. তুমি তাঁহার সমস্ত বেড়া ভাঙ্গিয়া ফেলিয়াছ, তাঁহার দুর্গ সকল উৎসন্ন করিয়াছ। 41. পথিকেরা সকলে তাঁহার দ্রব্য লুট করে; তিনি প্রতিবাসীদের তিরস্কারের পাত্র হইয়াছেন। 42. তুমি তাঁহার বিপক্ষগণের দক্ষিণ হস্ত উচ্চ করিয়াছ, তাঁহার সমস্ত শত্রুকে আনন্দিত করিয়াছ। 43. হাঁ, তুমি তাঁহার খড়্‌গের ধার ফিরাইয়া দিয়াছ, সংগ্রামে তাঁহাকে দাঁড়াইতে দেও নাই। 44. তুমি তাঁহাকে তেজোহীন করিয়াছ, তাঁহার সিংহাসন ভূমিতে নিক্ষেপ করিয়াছ। 45. তুমি তাঁহার যৌবনকাল সংক্ষেপ করিয়াছ। লজ্জায় তাঁহাকে আচ্ছন্ন করিয়াছ। সেলা। 46. হে সদাপ্রভু, কত কাল নিত্য লুক্কায়িত থাকিবে? কত কাল তোমার কোপ অগ্নিবৎ জ্বলিবে? 47. স্মরণ কর, আমি কেমন ক্ষণিক; তুমি মনুষ্যসন্তান সকলকে কেমন অলীকতার নিমিত্ত সৃষ্টি করিয়াছ। 48. কোন্‌ মনুষ্য জীবিত থাকিবে, মৃত্যু দেখিবে না, কে পাতালের হস্ত হইতে আপন প্রাণ মুক্ত করিবে? 49. হে প্রভু, তোমার সেই পূর্ব্বকালীন বিবিধ দয়া কোথায়? তুমি ত আপন বিশ্বস্ততায় দায়ূদের পক্ষে শপথ করিয়াছিলে। 50. হে প্রভু, তোমার দাসগণের প্রতি কৃত তিরস্কার স্মরণ কর, আমি বলবান জাতিসমূহের [তিরস্কার] নিজ বক্ষঃস্থলে বহন করি। 51. হে সদাপ্রভু, তোমার শত্রুগণ তিরস্কার করিয়াছে, তোমার অভিষিক্ত লোকের পদচিহ্নকে তিরস্কার করিয়াছে। 52. ধন্য সদাপ্রভু, চিরকালের জন্য! আমেন, আমেন।
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 1  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 2  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 3  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 4  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 5  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 6  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 7  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 8  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 9  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 10  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 11  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 12  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 13  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 14  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 15  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 16  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 17  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 18  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 19  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 20  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 21  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 22  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 23  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 24  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 25  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 26  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 27  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 28  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 29  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 30  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 31  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 32  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 33  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 34  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 35  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 36  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 37  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 38  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 39  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 40  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 41  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 42  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 43  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 44  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 45  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 46  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 47  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 48  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 49  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 50  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 51  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 52  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 53  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 54  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 55  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 56  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 57  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 58  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 59  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 60  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 61  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 62  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 63  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 64  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 65  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 66  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 67  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 68  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 69  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 70  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 71  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 72  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 73  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 74  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 75  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 76  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 77  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 78  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 79  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 80  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 81  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 82  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 83  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 84  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 85  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 86  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 87  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 88  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 89  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 90  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 91  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 92  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 93  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 94  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 95  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 96  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 97  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 98  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 99  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 100  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 101  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 102  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 103  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 104  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 105  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 106  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 107  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 108  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 109  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 110  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 111  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 112  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 113  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 114  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 115  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 116  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 117  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 118  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 119  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 120  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 121  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 122  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 123  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 124  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 125  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 126  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 127  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 128  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 129  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 130  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 131  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 132  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 133  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 134  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 135  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 136  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 137  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 138  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 139  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 140  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 141  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 142  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 143  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 144  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 145  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 146  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 147  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 148  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 149  
  • সামসঙ্গীত অধ্যায় 150  
×

Alert

×

Bengali Letters Keypad References