পবিত্র বাইবেল

গডস গ্রেইস গিফট
ইসাইয়া

Notes

No Verse Added

ইসাইয়া অধ্যায় 5

1. আমি আপন প্রিয়ের উদ্দেশে তাঁহার দ্রাক্ষাক্ষেত্রের বিষয়ে আমার প্রিয়ের একটী গীত গান করি। [1] আমার প্রিয়ের এক দ্রাক্ষাক্ষেত্র ছিল, অতি উর্ব্বর এক গিরিশৃঙ্গে। 2. তিনি তাহার চারিদিকে খনন করিলেন, তাহার পাথরগুলি তুলিয়া ফেলিলেন, তথায় উত্তম দ্রাক্ষালতা রোপণ করিলেন, তাহার মাঝখানে উচ্চগৃহ নির্ম্মাণ করিলেন, আর দ্রাক্ষা মাড়িবার এক কুণ্ডও খুদিলেন; আর অপেক্ষা করিলেন যে, দ্রাক্ষাফল ধরিবে, কিন্তু ধরিল বুনো আঙ্গুর। 3. এখন হে যিরূশালেম-নিবাসিগণ ও যিহূদার লোক সকল, বিনয় করি, তোমরা আমার ও আমার দ্রাক্ষাক্ষেত্রের মধ্যে বিচার কর; 4. আমার দ্রাক্ষাক্ষেত্রের প্রতি এমন আর কি করিতে পারা যাইত, যাহা আমি করি নাই? আমি যখন অপেক্ষা করিলাম যে, দ্রাক্ষাফল ধরিবে, তখন কেন তাহাতে বুনো আঙ্গুর ধরিল? 5. এখন শুন, আমি আপন দ্রাক্ষাক্ষেত্রের প্রতি যাহা করিব, তাহা তোমাদিগকে জ্ঞাত করি; আমি তাহার বেড়া দূর করিব, তাহা ভক্ষিত হইবে; আমি তাহার প্রাচীর ভাঙ্গিয়া ফেলিব, তাহা দলিত হইবে। 6. আমি তাহা উৎসন্ন করিব, তাহার লতা পরিষ্কার কি ভূমি খনন করা যাইবে না, আর তাহা শ্যাকুল ও কন্টকবৃক্ষের জঙ্গল হইবে, এবং আমি মেঘমালাকে আজ্ঞা দিব, যেন সে সকল তাহার উপরে জল বর্ষণ না করে। 7. ফলতঃ ইস্রায়েল-কুল বাহিনীগণের সদাপ্রভুর দ্রাক্ষাক্ষেত্র, এবং যিহূদার লোকেরা তাঁহার রমণীয় চারা; তিনি ন্যায়ের অপেক্ষা করিতেছিলেন, কিন্তু দেখ, রক্তপাত; তিনি ধার্ম্মিকতার অপেক্ষা করিতেছিলেন, কিন্তু দেখ, ক্রন্দন। 8. ধিক্‌ তাহাদিগকে, যাহারা গৃহের সঙ্গে গৃহ যোগ করে, ক্ষেত্রের সঙ্গে ক্ষেত্র সংযোগ করে, অবশেষে আর স্থান থাকে না, তোমাদিগকে দেশমধ্যে একাকী বাস করান হয়! 9. বাহিনীগণের সদাপ্রভু আমার কর্ণগোচরে কহেন, নিশ্চয়ই অনেক গৃহ ধ্বংসস্থান হইবে, বৃহৎ ও সুন্দর হইলেও নিবাসবিহীন হইবে। 10. কারণ দশ বিঘা দ্রাক্ষাক্ষেত্রে এক বাৎ দ্রাক্ষারস উৎপন্ন হইবে, ও এক হোমর বীজে এক ঐফা মাত্র শস্য উৎপন্ন হইবে। 11. ধিক্‌ তাহাদিগকে, যাহারা খুব সকালে উঠে, যেন সুরার অনুধাবন করিতে পারে; যাহারা অনেক রাত্রি বসিয়া থাকে, যাবৎ না দ্রাক্ষারস তাহাদিগকে উত্তপ্ত করে! 12. বীণা ও নেবল, তবল ও বাঁশী ও দ্রাক্ষারস, এই সকল তাহাদের ভোজে বিদ্যমান; কিন্তু তাহারা সদাপ্রভুর কার্য্য নেহারে না, তাঁহার হস্তের ক্রিয়া দেখিল না। 13. এই কারণ আমার প্রজারা জ্ঞানাভাব প্রযুক্ত বন্দিরূপে নীত, তাহাদের মহোদয়গণ ক্ষুধার্ত্ত, ও তাহাদের লোকারণ্য তৃষ্ণাতে শোষিত হয়। 14. এই কারণ পাতাল আপন উদর বিস্তার করিয়াছে, অপরিমিতরূপে মুখ খুলিয়া হা করিয়াছে; আর উহাদের আদরণীয়তা, উহাদের লোকারণ্য, উহাদের কলহ, এবং যে উহাদের মধ্যে উল্লাস করে, সকলে সেখানে নামিয়া যাইতেছে। 15. আর সামান্য লোক অধোমুখ হয়, মান্য লোক অবনত হয়, এবং দর্পীদের দৃষ্টি অবনত হয়। 16. কিন্তু বাহিনীগণের সদাপ্রভু বিচারে উন্নত হন, পবিত্রতম ঈশ্বর ধর্ম্মশীলতায় পবিত্র বলিয়া মান্য হন। 17. আর মেষশাবকগণ যেমন আপনাদের চরাণিতে চরে, তেমনি চরিবে, বিদেশিগণ হৃষ্টপুষ্ট লোকদের ধ্বংসস্থান সকল উপভোগ করিবে। 18. ধিক্‌ তাহাদিগকে, যাহারা অলীকতার রজ্জুতে অপরাধ টানে, আর যেন শকটের দড়ি দিয়া পাপ টানে, 19. বলে, ‘তিনি ত্বরা করুন, নিজ কার্য্য সত্বর করুন, যেন আমরা তাহা দেখিতে পাই; ইস্রায়েলের পবিত্রতমের মন্ত্রণা নিকটে আইসুক, যেন আমরা তাহা জানিতে পাই!’ 20. ধিক্‌ তাহাদিগকে, যাহারা মন্দকে ভাল, আর ভালকে মন্দ বলে, আলোকে আঁধার, ও আঁধারকে আলো বলিয়া ধরে, মিষ্টকে তিক্ত, আর তিক্তকে মিষ্ট মনে করে! 21. ধিক্‌ তাহাদিগকে, যাহারা আপন আপন চক্ষে জ্ঞানবান, আপন আপন দৃষ্টিতে বুদ্ধিমান! 22. ধিক্‌ তাহাদিগকে, যাহারা দ্রাক্ষারস পান করিতে শূর, আর সুরা মিশাইতে বলবান; 23. যাহারা উৎকোচের জন্য দুষ্ট লোককে নির্দ্দোষ করে, আর ধার্ম্মিকের ধার্ম্মিকতা তাহা হইতে দূর করে! 24. অতএব অগ্নির জিহ্বা যেমন নাড়া গ্রাস করে, শুষ্ক তৃণ যেমন অগ্নিশিখায় পরিণত হয়, তেমনি তাহাদের মূল জীর্ণ কাষ্ঠের ন্যায় হইবে, ও তাহাদের পুষ্প ধূলার ন্যায় উড়িয়া যাইবে। কেননা তাহারা বাহিনীগণের সদাপ্রভুর ব্যবস্থা অগ্রাহ্য করিয়াছে, ইস্রায়েলের পবিত্রতমের বাক্য অবজ্ঞা করিয়াছে। 25. এই কারণ আপন প্রজাগণের বিপরীতে সদাপ্রভুর ক্রোধ প্রজ্বলিত হইয়াছে, তিনি তাহাদের বিরুদ্ধে হস্ত বিস্তার করিয়া আছেন, এবং তাহাদিগকে আঘাত করিয়াছেন; তাই উপপর্ব্বতগণ কম্পমান হইল, ও উহাদের শব সড়কের মধ্যে জঞ্জালের ন্যায় হইল। ইহাতেও তাঁহার ক্রোধ নিবৃত্ত হয় নাই, কিন্তু তাঁহার হস্ত এখনও বিস্তারিত রহিয়াছে। 26. তিনি দূরস্থ জাতিগণের প্রতি পতাকা তুলিবেন, পৃথিবীর প্রান্তবাসীদের জন্য শিশ্‌ দিবেন; আর দেখ, তাহারা দ্রুতগমনে সত্বর আসিবে। 27. তাহাদের মধ্যে কেহ ক্লান্ত হইবে না, উছোট খাইবে না, কেহ ঢুলিয়া পড়িবে না, নিদ্রা যাইবে না; তাহাদের কটিবন্ধন খুলিয়া যাইবে না, তাহাদের পাদুকার বন্ধন ছিঁড়িবে না। 28. তাহাদের বাণ খরধার, তাহাদের সমস্ত ধনুকে চাড়া দেওয়া; তাহাদের অশ্বগণের খুর চক্‌মকি পাথরের মত, তাহাদের রথচক্র সকল ঘূর্ণবায়ুর ন্যায় গণ্য হইবে। 29. তাহাদের হুঙ্কার সিংহীর তুল্য হইবে; তাহারা সিংহশাবকের ন্যায় হুঙ্কার করিবে, হাঁ, তাহারা গর্জ্জিয়া শিকার ধরিবে, অবাধে লইয়া যাইবে, কেহ উদ্ধার করিবে না। 30. তাহারা সেই দিন ইহাদের উপরে সমুদ্রগর্জ্জনের ন্যায় গর্জ্জিয়া উঠিবে; আর, কেহ যদি দেশের প্রতি দৃষ্টি করে, দেখ, অন্ধকার ও সঙ্কট, আর আলোক আপন মেঘমণ্ডলে অন্ধকারময় হইয়াছে।
1. আমি আপন প্রিয়ের উদ্দেশে তাঁহার দ্রাক্ষাক্ষেত্রের বিষয়ে আমার প্রিয়ের একটী গীত গান করি। [1] আমার প্রিয়ের এক দ্রাক্ষাক্ষেত্র ছিল, অতি উর্ব্বর এক গিরিশৃঙ্গে। .::. 2. তিনি তাহার চারিদিকে খনন করিলেন, তাহার পাথরগুলি তুলিয়া ফেলিলেন, তথায় উত্তম দ্রাক্ষালতা রোপণ করিলেন, তাহার মাঝখানে উচ্চগৃহ নির্ম্মাণ করিলেন, আর দ্রাক্ষা মাড়িবার এক কুণ্ডও খুদিলেন; আর অপেক্ষা করিলেন যে, দ্রাক্ষাফল ধরিবে, কিন্তু ধরিল বুনো আঙ্গুর। .::. 3. এখন হে যিরূশালেম-নিবাসিগণ ও যিহূদার লোক সকল, বিনয় করি, তোমরা আমার ও আমার দ্রাক্ষাক্ষেত্রের মধ্যে বিচার কর; .::. 4. আমার দ্রাক্ষাক্ষেত্রের প্রতি এমন আর কি করিতে পারা যাইত, যাহা আমি করি নাই? আমি যখন অপেক্ষা করিলাম যে, দ্রাক্ষাফল ধরিবে, তখন কেন তাহাতে বুনো আঙ্গুর ধরিল? .::. 5. এখন শুন, আমি আপন দ্রাক্ষাক্ষেত্রের প্রতি যাহা করিব, তাহা তোমাদিগকে জ্ঞাত করি; আমি তাহার বেড়া দূর করিব, তাহা ভক্ষিত হইবে; আমি তাহার প্রাচীর ভাঙ্গিয়া ফেলিব, তাহা দলিত হইবে। .::. 6. আমি তাহা উৎসন্ন করিব, তাহার লতা পরিষ্কার কি ভূমি খনন করা যাইবে না, আর তাহা শ্যাকুল ও কন্টকবৃক্ষের জঙ্গল হইবে, এবং আমি মেঘমালাকে আজ্ঞা দিব, যেন সে সকল তাহার উপরে জল বর্ষণ না করে। .::. 7. ফলতঃ ইস্রায়েল-কুল বাহিনীগণের সদাপ্রভুর দ্রাক্ষাক্ষেত্র, এবং যিহূদার লোকেরা তাঁহার রমণীয় চারা; তিনি ন্যায়ের অপেক্ষা করিতেছিলেন, কিন্তু দেখ, রক্তপাত; তিনি ধার্ম্মিকতার অপেক্ষা করিতেছিলেন, কিন্তু দেখ, ক্রন্দন। .::. 8. ধিক্‌ তাহাদিগকে, যাহারা গৃহের সঙ্গে গৃহ যোগ করে, ক্ষেত্রের সঙ্গে ক্ষেত্র সংযোগ করে, অবশেষে আর স্থান থাকে না, তোমাদিগকে দেশমধ্যে একাকী বাস করান হয়! .::. 9. বাহিনীগণের সদাপ্রভু আমার কর্ণগোচরে কহেন, নিশ্চয়ই অনেক গৃহ ধ্বংসস্থান হইবে, বৃহৎ ও সুন্দর হইলেও নিবাসবিহীন হইবে। .::. 10. কারণ দশ বিঘা দ্রাক্ষাক্ষেত্রে এক বাৎ দ্রাক্ষারস উৎপন্ন হইবে, ও এক হোমর বীজে এক ঐফা মাত্র শস্য উৎপন্ন হইবে। .::. 11. ধিক্‌ তাহাদিগকে, যাহারা খুব সকালে উঠে, যেন সুরার অনুধাবন করিতে পারে; যাহারা অনেক রাত্রি বসিয়া থাকে, যাবৎ না দ্রাক্ষারস তাহাদিগকে উত্তপ্ত করে! .::. 12. বীণা ও নেবল, তবল ও বাঁশী ও দ্রাক্ষারস, এই সকল তাহাদের ভোজে বিদ্যমান; কিন্তু তাহারা সদাপ্রভুর কার্য্য নেহারে না, তাঁহার হস্তের ক্রিয়া দেখিল না। .::. 13. এই কারণ আমার প্রজারা জ্ঞানাভাব প্রযুক্ত বন্দিরূপে নীত, তাহাদের মহোদয়গণ ক্ষুধার্ত্ত, ও তাহাদের লোকারণ্য তৃষ্ণাতে শোষিত হয়। .::. 14. এই কারণ পাতাল আপন উদর বিস্তার করিয়াছে, অপরিমিতরূপে মুখ খুলিয়া হা করিয়াছে; আর উহাদের আদরণীয়তা, উহাদের লোকারণ্য, উহাদের কলহ, এবং যে উহাদের মধ্যে উল্লাস করে, সকলে সেখানে নামিয়া যাইতেছে। .::. 15. আর সামান্য লোক অধোমুখ হয়, মান্য লোক অবনত হয়, এবং দর্পীদের দৃষ্টি অবনত হয়। .::. 16. কিন্তু বাহিনীগণের সদাপ্রভু বিচারে উন্নত হন, পবিত্রতম ঈশ্বর ধর্ম্মশীলতায় পবিত্র বলিয়া মান্য হন। .::. 17. আর মেষশাবকগণ যেমন আপনাদের চরাণিতে চরে, তেমনি চরিবে, বিদেশিগণ হৃষ্টপুষ্ট লোকদের ধ্বংসস্থান সকল উপভোগ করিবে। .::. 18. ধিক্‌ তাহাদিগকে, যাহারা অলীকতার রজ্জুতে অপরাধ টানে, আর যেন শকটের দড়ি দিয়া পাপ টানে, .::. 19. বলে, ‘তিনি ত্বরা করুন, নিজ কার্য্য সত্বর করুন, যেন আমরা তাহা দেখিতে পাই; ইস্রায়েলের পবিত্রতমের মন্ত্রণা নিকটে আইসুক, যেন আমরা তাহা জানিতে পাই!’ .::. 20. ধিক্‌ তাহাদিগকে, যাহারা মন্দকে ভাল, আর ভালকে মন্দ বলে, আলোকে আঁধার, ও আঁধারকে আলো বলিয়া ধরে, মিষ্টকে তিক্ত, আর তিক্তকে মিষ্ট মনে করে! .::. 21. ধিক্‌ তাহাদিগকে, যাহারা আপন আপন চক্ষে জ্ঞানবান, আপন আপন দৃষ্টিতে বুদ্ধিমান! .::. 22. ধিক্‌ তাহাদিগকে, যাহারা দ্রাক্ষারস পান করিতে শূর, আর সুরা মিশাইতে বলবান; .::. 23. যাহারা উৎকোচের জন্য দুষ্ট লোককে নির্দ্দোষ করে, আর ধার্ম্মিকের ধার্ম্মিকতা তাহা হইতে দূর করে! .::. 24. অতএব অগ্নির জিহ্বা যেমন নাড়া গ্রাস করে, শুষ্ক তৃণ যেমন অগ্নিশিখায় পরিণত হয়, তেমনি তাহাদের মূল জীর্ণ কাষ্ঠের ন্যায় হইবে, ও তাহাদের পুষ্প ধূলার ন্যায় উড়িয়া যাইবে। কেননা তাহারা বাহিনীগণের সদাপ্রভুর ব্যবস্থা অগ্রাহ্য করিয়াছে, ইস্রায়েলের পবিত্রতমের বাক্য অবজ্ঞা করিয়াছে। .::. 25. এই কারণ আপন প্রজাগণের বিপরীতে সদাপ্রভুর ক্রোধ প্রজ্বলিত হইয়াছে, তিনি তাহাদের বিরুদ্ধে হস্ত বিস্তার করিয়া আছেন, এবং তাহাদিগকে আঘাত করিয়াছেন; তাই উপপর্ব্বতগণ কম্পমান হইল, ও উহাদের শব সড়কের মধ্যে জঞ্জালের ন্যায় হইল। ইহাতেও তাঁহার ক্রোধ নিবৃত্ত হয় নাই, কিন্তু তাঁহার হস্ত এখনও বিস্তারিত রহিয়াছে। .::. 26. তিনি দূরস্থ জাতিগণের প্রতি পতাকা তুলিবেন, পৃথিবীর প্রান্তবাসীদের জন্য শিশ্‌ দিবেন; আর দেখ, তাহারা দ্রুতগমনে সত্বর আসিবে। .::. 27. তাহাদের মধ্যে কেহ ক্লান্ত হইবে না, উছোট খাইবে না, কেহ ঢুলিয়া পড়িবে না, নিদ্রা যাইবে না; তাহাদের কটিবন্ধন খুলিয়া যাইবে না, তাহাদের পাদুকার বন্ধন ছিঁড়িবে না। .::. 28. তাহাদের বাণ খরধার, তাহাদের সমস্ত ধনুকে চাড়া দেওয়া; তাহাদের অশ্বগণের খুর চক্‌মকি পাথরের মত, তাহাদের রথচক্র সকল ঘূর্ণবায়ুর ন্যায় গণ্য হইবে। .::. 29. তাহাদের হুঙ্কার সিংহীর তুল্য হইবে; তাহারা সিংহশাবকের ন্যায় হুঙ্কার করিবে, হাঁ, তাহারা গর্জ্জিয়া শিকার ধরিবে, অবাধে লইয়া যাইবে, কেহ উদ্ধার করিবে না। .::. 30. তাহারা সেই দিন ইহাদের উপরে সমুদ্রগর্জ্জনের ন্যায় গর্জ্জিয়া উঠিবে; আর, কেহ যদি দেশের প্রতি দৃষ্টি করে, দেখ, অন্ধকার ও সঙ্কট, আর আলোক আপন মেঘমণ্ডলে অন্ধকারময় হইয়াছে। .::.
  • ইসাইয়া অধ্যায় 1  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 2  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 3  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 4  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 5  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 6  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 7  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 8  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 9  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 10  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 11  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 12  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 13  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 14  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 15  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 16  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 17  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 18  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 19  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 20  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 21  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 22  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 23  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 24  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 25  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 26  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 27  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 28  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 29  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 30  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 31  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 32  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 33  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 34  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 35  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 36  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 37  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 38  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 39  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 40  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 41  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 42  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 43  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 44  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 45  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 46  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 47  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 48  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 49  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 50  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 51  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 52  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 53  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 54  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 55  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 56  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 57  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 58  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 59  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 60  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 61  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 62  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 63  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 64  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 65  
  • ইসাইয়া অধ্যায় 66  
Common Bible Languages
West Indian Languages
×

Alert

×

bengali Letters Keypad References