পবিত্র বাইবেল

বাইবেল সোসাইটি অফ ইন্ডিয়া (BSI)
যোহন

যোহন অধ্যায় 9

1 আর তিনি যাইতে যাইতে একটী লোককে দেখিতে পাইলেন, সে জন্মাবধি অন্ধ। 2 তাঁহার শিষ্যেরা তাঁহাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, রব্বি, কে পাপ করিয়াছিল, এ ব্যক্তি, না ইহার পিতামাতা, যাহাতে এ অন্ধ হইয়া জন্মিয়াছে? 3 যীশু উত্তর করিলেন, পাপ এ করিয়াছে, কিম্বা ইহার পিতামাতা করিয়াছে, তাহা নয়; কিন্তু এই ব্যক্তিতে ঈশ্বরের কার্য্য যেন প্রকাশিত হয়, তাই এমন হইয়াছে। 4 যতক্ষণ দিনমান ততক্ষণ, যিনি আমাকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহার কার্য্য আমাদিগকে করিতে হইবে; রাত্রি আসিতেছে, তখন কেহ কার্য্য করিতে পারে না। 5 আমি যখন জগতে আছি, তখন জগতের জ্যোতি রহিয়াছি। 6 এই কথা বলিয়া তিনি ভূমিতে থুথু ফেলিয়া সেই থুথু দিয়া কাদা করিলেন; পরে ঐ ব্যক্তির চক্ষুতে সেই কাদা লেপন করিলেন ও তাহাকে কহিলেন, 7 শীলোহ সরোবরে যাও, ধুইয়া ফেল; অনুবাদ করিলে এই নামের অর্থ ‘প্রেরিত’। তখন সে গিয়া ধুইয়া ফেলিল, এবং দেখিতে দেখিতে আসিল। 8 তখন প্রতিবাসীরা, এবং যাহারা পূর্ব্বে তাহাকে দেখিয়াছিল যে, সে ভিক্ষা করিত, তাহারা বলিতে লাগিল, এ কি সেই নয়, যে বসিয়া ভিক্ষা চাহিত? 9 কেহ কেহ বলিল, সেই বটে; আর কেহ কেহ বলিল, না, কিন্তু তাহারই মত; সে বলিল আমি সেই। 10 তখন তাহারা তাহাকে বলিল, তবে কি প্রকারে তোমার চক্ষু খুলিয়া গেল? 11 সে উত্তর করিল, যীশু নামে সেই ব্যক্তি কাদা করিয়া আমার চক্ষুতে লেপন করিলেন, আর আমাকে বলিলেন, শীলোহে যাও, ধুইয়া ফেল; তাহাতে আমি গিয়া ধুইয়া ফেলিলে দৃষ্টি পাইলাম। 12 তাহারা তাহাকে কহিল, সে ব্যক্তি কোথায়? সে বলিল, তাহা জানি না। 13 পূর্ব্বে যে অন্ধ ছিল, তাহাকে তাহারা ফরীশীদের নিকটে লইয়া গেল। 14 যে দিন যীশু কাদা করিয়া তাহার চক্ষু খুলিয়া দেন, সেই দিন বিশ্রামবার। 15 এই জন্য আবার ফরীশীরাও তাহাকে জিজ্ঞাসা করিতে লাগিল, কিরূপে দৃষ্টি পাইলে? সে তাহাদিগকে কহিল, তিনি আমার চক্ষের উপরে কাদা দিলেন, পরে আমি ধুইয়া ফেলিলাম, আর দেখিতে পাইতেছি। 16 তখন কয়েক জন ফরীশী বলিল, সে ব্যক্তি ঈশ্বর হইতে আইসে নাই, কেননা সে বিশ্রামবার পালন করে না। আর কেহ কেহ বলিল, যে ব্যক্তি পাপী, সে কি প্রকারে এমন সকল চিহ্ন-কার্য্য করিতে পারে? এইরূপে তাহাদের মধ্যে মতভেদ হইল। 17 পরে তাহারা পুনরায় সেই অন্ধকে কহিল, তুমি তাহার বিষয়ে কি বল? কারণ সে তোমারই চক্ষু খুলিয়া দিয়াছে। 18 সে কহিল, তিনি ভাববাদী। যিহূদীরা তাহার বিষয়ে বিশ্বাস করিল না যে, সে অন্ধ ছিল আর দৃষ্টি পাইয়াছে, এই জন্য তাহারা ঐ দৃষ্টিপ্রাপ্ত ব্যক্তির পিতামাতাকে ডাকাইয়া তাহাদিগকে জিজ্ঞাসা করিল, 19 এ কি তোমাদের পুত্র, যাহার বিষয়ে তোমরা বলিয়া থাক, এ অন্ধই জন্মিয়াছিল? তবে এখন কি প্রকারে দেখিতে পাইতেছে? 20 তাহার পিতামাতা উত্তর করিয়া কহিল, আমরা জানি, এ আমাদের পুত্র, এবং অন্ধই জন্মিয়াছিল, 21 কিন্তু এখন কি প্রকারে দেখিতে পাইতেছে, তাহা জানি না, এবং কেই বা ইহার চক্ষু খুলিয়া দিয়াছে, তাহাও আমরা জানি না; ইহাকেই জিজ্ঞাসা করুন, এ বয়ঃপ্রাপ্ত, আপনার কথা আপনি বলিবে। 22 তাহার পিতামাতা যিহূদীদিগকে ভয় করিত, সেই জন্য ইহা কহিল; কেননা যিহূদীরা পূর্ব্বেই স্থির করিয়াছিল, কেহ যদি তাঁহাকে খ্রীষ্ট বলিয়া স্বীকার করে, তাহা হইলে সে সমাজচ্যুত হইবে; 23 এই কারণ তাহার পিতামাতা কহিল, এ বয়ঃপ্রাপ্ত, ইহাকেই জিজ্ঞাসা করুন। 24 অতএব যে অন্ধ ছিল, তাহারা দ্বিতীয় বার তাহাকে ডাকিয়া কহিল, ঈশ্বরের গৌরব স্বীকার কর; আমরা জানি যে, সেই ব্যক্তি পাপী। 25 সে উত্তর করিল, তিনি পাপী কি না, তাহা জানি না, একটী বিষয় জানি, আমি অন্ধ ছিলাম, এখন দেখিতে পাইতেছি। 26 তাহারা তাহাকে বলিল, সে তোমার প্রতি কি করিয়াছিল? কি প্রকারে তোমার চক্ষু খুলিয়া দিল? 27 সে উত্তর করিল, এক বার আপনাদিগকে বলিয়াছি, আপনারা শুনেন নাই; তবে আবার শুনিতে চাহেন কেন? আপনারাও কি তাঁহার শিষ্য হইতে চাহেন? 28 তখন তাহারা তাহাকে গালি দিয়া বলিল, তুই সেই ব্যক্তির শিষ্য; আমরা মোশির শিষ্য। 29 আমরা জানি, ঈশ্বর মোশির সঙ্গে কথা বলিয়াছিলেন; কিন্তু এ কোথা হইতে আসিল, তাহা জানি না। 30 সেই ব্যক্তি উত্তর করিয়া তাহাদিগকে কহিল, ইহার মধ্যে ত আশ্চর্য্য এই যে, তিনি কোথা হইতে আসিলেন, তাহা আপনারা জানেন না, তথাপি তিনি আমার চক্ষু খুলিয়া দিয়াছেন। 31 আমরা জানি, ঈশ্বর পাপীদের কথা শুনেন। না, কিন্তু যদি কোন ব্যক্তি ঈশ্বরভক্ত হয়, আর তাঁহার ইচ্ছা পালন করে, তিনি তাহারই কথা শুনেন 32 কখনও শুনা যায় নাই যে, কেহ জন্মান্ধের চক্ষু খুলিয়া দিয়াছে। 33 তিনি যদি ঈশ্বর হইতে না আসিতেন, তবে কিছুই করিতে পারিতেন না। 34 তাহারা উত্তর করিয়া তাহাকে কহিল, তুই একেবারে পাপেই জন্মিয়াছিস্‌, আর তুই আমাদিগকে শিক্ষা দিতেছিস্‌? পরে তাহারা তাহাকে বাহির করিয়া দিল। 35 যীশু শুনিলেন যে, তাহারা তাহাকে বাহির করিয়া দিয়াছে; আর তিনি তাহার দেখা পাইয়া বলিলেন, তুমি কি ঈশ্বরের পুত্রে বিশ্বাস করিতেছ? 36 সে উত্তর করিয়া কহিল, প্রভু, তিনি কে? আমি যেন তাঁহাতে বিশ্বাস করি। 37 যীশু তাহাকে কহিলেন, তুমি তাঁহাকে দেখিয়াছ; আর তিনিই তোমার সঙ্গে কথা কহিতেছেন। 38 সে কহিল, বিশ্বাস করিতেছি, প্রভু; আর সে তাঁহাকে প্রণাম করিল। 39 তখন যীশু বলিলেন, বিচারের জন্য আমি এ জগতে আসিয়াছি, যেন যাহারা দেখে না, তাহারা দেখিতে পায়, এবং যাহারা দেখে, তাহারা যেন অন্ধ হয়। 40 ফরীশীদের মধ্যে যাহারা তাঁহার সঙ্গে ছিল, তাহারা এই সকল কথা শুনিল, আর তাঁহাকে কহিল, আমরাও কি অন্ধ না কি? 41 যীশু তাহাদিগকে কহিলেন, যদি অন্ধ হইতে, তোমাদের পাপ থাকিত না; কিন্তু এখন তোমরা বলিয়া থাক, আমরা দেখিতেছি; তোমাদের পাপ রহিয়াছে।
1. আর তিনি যাইতে যাইতে একটী লোককে দেখিতে পাইলেন, সে জন্মাবধি অন্ধ। 2. তাঁহার শিষ্যেরা তাঁহাকে জিজ্ঞাসা করিলেন, রব্বি, কে পাপ করিয়াছিল, এ ব্যক্তি, না ইহার পিতামাতা, যাহাতে এ অন্ধ হইয়া জন্মিয়াছে? 3. যীশু উত্তর করিলেন, পাপ এ করিয়াছে, কিম্বা ইহার পিতামাতা করিয়াছে, তাহা নয়; কিন্তু এই ব্যক্তিতে ঈশ্বরের কার্য্য যেন প্রকাশিত হয়, তাই এমন হইয়াছে। 4. যতক্ষণ দিনমান ততক্ষণ, যিনি আমাকে পাঠাইয়াছেন, তাঁহার কার্য্য আমাদিগকে করিতে হইবে; রাত্রি আসিতেছে, তখন কেহ কার্য্য করিতে পারে না। 5. আমি যখন জগতে আছি, তখন জগতের জ্যোতি রহিয়াছি। 6. এই কথা বলিয়া তিনি ভূমিতে থুথু ফেলিয়া সেই থুথু দিয়া কাদা করিলেন; পরে ঐ ব্যক্তির চক্ষুতে সেই কাদা লেপন করিলেন ও তাহাকে কহিলেন, 7. শীলোহ সরোবরে যাও, ধুইয়া ফেল; অনুবাদ করিলে এই নামের অর্থ ‘প্রেরিত’। তখন সে গিয়া ধুইয়া ফেলিল, এবং দেখিতে দেখিতে আসিল। 8. তখন প্রতিবাসীরা, এবং যাহারা পূর্ব্বে তাহাকে দেখিয়াছিল যে, সে ভিক্ষা করিত, তাহারা বলিতে লাগিল, এ কি সেই নয়, যে বসিয়া ভিক্ষা চাহিত? 9. কেহ কেহ বলিল, সেই বটে; আর কেহ কেহ বলিল, না, কিন্তু তাহারই মত; সে বলিল আমি সেই। 10. তখন তাহারা তাহাকে বলিল, তবে কি প্রকারে তোমার চক্ষু খুলিয়া গেল? 11. সে উত্তর করিল, যীশু নামে সেই ব্যক্তি কাদা করিয়া আমার চক্ষুতে লেপন করিলেন, আর আমাকে বলিলেন, শীলোহে যাও, ধুইয়া ফেল; তাহাতে আমি গিয়া ধুইয়া ফেলিলে দৃষ্টি পাইলাম। 12. তাহারা তাহাকে কহিল, সে ব্যক্তি কোথায়? সে বলিল, তাহা জানি না। 13. পূর্ব্বে যে অন্ধ ছিল, তাহাকে তাহারা ফরীশীদের নিকটে লইয়া গেল। 14. যে দিন যীশু কাদা করিয়া তাহার চক্ষু খুলিয়া দেন, সেই দিন বিশ্রামবার। 15. এই জন্য আবার ফরীশীরাও তাহাকে জিজ্ঞাসা করিতে লাগিল, কিরূপে দৃষ্টি পাইলে? সে তাহাদিগকে কহিল, তিনি আমার চক্ষের উপরে কাদা দিলেন, পরে আমি ধুইয়া ফেলিলাম, আর দেখিতে পাইতেছি। 16. তখন কয়েক জন ফরীশী বলিল, সে ব্যক্তি ঈশ্বর হইতে আইসে নাই, কেননা সে বিশ্রামবার পালন করে না। আর কেহ কেহ বলিল, যে ব্যক্তি পাপী, সে কি প্রকারে এমন সকল চিহ্ন-কার্য্য করিতে পারে? এইরূপে তাহাদের মধ্যে মতভেদ হইল। 17. পরে তাহারা পুনরায় সেই অন্ধকে কহিল, তুমি তাহার বিষয়ে কি বল? কারণ সে তোমারই চক্ষু খুলিয়া দিয়াছে। 18. সে কহিল, তিনি ভাববাদী। যিহূদীরা তাহার বিষয়ে বিশ্বাস করিল না যে, সে অন্ধ ছিল আর দৃষ্টি পাইয়াছে, এই জন্য তাহারা ঐ দৃষ্টিপ্রাপ্ত ব্যক্তির পিতামাতাকে ডাকাইয়া তাহাদিগকে জিজ্ঞাসা করিল, 19. এ কি তোমাদের পুত্র, যাহার বিষয়ে তোমরা বলিয়া থাক, এ অন্ধই জন্মিয়াছিল? তবে এখন কি প্রকারে দেখিতে পাইতেছে? 20. তাহার পিতামাতা উত্তর করিয়া কহিল, আমরা জানি, এ আমাদের পুত্র, এবং অন্ধই জন্মিয়াছিল, 21. কিন্তু এখন কি প্রকারে দেখিতে পাইতেছে, তাহা জানি না, এবং কেই বা ইহার চক্ষু খুলিয়া দিয়াছে, তাহাও আমরা জানি না; ইহাকেই জিজ্ঞাসা করুন, এ বয়ঃপ্রাপ্ত, আপনার কথা আপনি বলিবে। 22. তাহার পিতামাতা যিহূদীদিগকে ভয় করিত, সেই জন্য ইহা কহিল; কেননা যিহূদীরা পূর্ব্বেই স্থির করিয়াছিল, কেহ যদি তাঁহাকে খ্রীষ্ট বলিয়া স্বীকার করে, তাহা হইলে সে সমাজচ্যুত হইবে; 23. এই কারণ তাহার পিতামাতা কহিল, এ বয়ঃপ্রাপ্ত, ইহাকেই জিজ্ঞাসা করুন। 24. অতএব যে অন্ধ ছিল, তাহারা দ্বিতীয় বার তাহাকে ডাকিয়া কহিল, ঈশ্বরের গৌরব স্বীকার কর; আমরা জানি যে, সেই ব্যক্তি পাপী। 25. সে উত্তর করিল, তিনি পাপী কি না, তাহা জানি না, একটী বিষয় জানি, আমি অন্ধ ছিলাম, এখন দেখিতে পাইতেছি। 26. তাহারা তাহাকে বলিল, সে তোমার প্রতি কি করিয়াছিল? কি প্রকারে তোমার চক্ষু খুলিয়া দিল? 27. সে উত্তর করিল, এক বার আপনাদিগকে বলিয়াছি, আপনারা শুনেন নাই; তবে আবার শুনিতে চাহেন কেন? আপনারাও কি তাঁহার শিষ্য হইতে চাহেন? 28. তখন তাহারা তাহাকে গালি দিয়া বলিল, তুই সেই ব্যক্তির শিষ্য; আমরা মোশির শিষ্য। 29. আমরা জানি, ঈশ্বর মোশির সঙ্গে কথা বলিয়াছিলেন; কিন্তু এ কোথা হইতে আসিল, তাহা জানি না। 30. সেই ব্যক্তি উত্তর করিয়া তাহাদিগকে কহিল, ইহার মধ্যে ত আশ্চর্য্য এই যে, তিনি কোথা হইতে আসিলেন, তাহা আপনারা জানেন না, তথাপি তিনি আমার চক্ষু খুলিয়া দিয়াছেন। 31. আমরা জানি, ঈশ্বর পাপীদের কথা শুনেন। না, কিন্তু যদি কোন ব্যক্তি ঈশ্বরভক্ত হয়, আর তাঁহার ইচ্ছা পালন করে, তিনি তাহারই কথা শুনেন 32. কখনও শুনা যায় নাই যে, কেহ জন্মান্ধের চক্ষু খুলিয়া দিয়াছে। 33. তিনি যদি ঈশ্বর হইতে না আসিতেন, তবে কিছুই করিতে পারিতেন না। 34. তাহারা উত্তর করিয়া তাহাকে কহিল, তুই একেবারে পাপেই জন্মিয়াছিস্‌, আর তুই আমাদিগকে শিক্ষা দিতেছিস্‌? পরে তাহারা তাহাকে বাহির করিয়া দিল। 35. যীশু শুনিলেন যে, তাহারা তাহাকে বাহির করিয়া দিয়াছে; আর তিনি তাহার দেখা পাইয়া বলিলেন, তুমি কি ঈশ্বরের পুত্রে বিশ্বাস করিতেছ? 36. সে উত্তর করিয়া কহিল, প্রভু, তিনি কে? আমি যেন তাঁহাতে বিশ্বাস করি। 37. যীশু তাহাকে কহিলেন, তুমি তাঁহাকে দেখিয়াছ; আর তিনিই তোমার সঙ্গে কথা কহিতেছেন। 38. সে কহিল, বিশ্বাস করিতেছি, প্রভু; আর সে তাঁহাকে প্রণাম করিল। 39. তখন যীশু বলিলেন, বিচারের জন্য আমি এ জগতে আসিয়াছি, যেন যাহারা দেখে না, তাহারা দেখিতে পায়, এবং যাহারা দেখে, তাহারা যেন অন্ধ হয়। 40. ফরীশীদের মধ্যে যাহারা তাঁহার সঙ্গে ছিল, তাহারা এই সকল কথা শুনিল, আর তাঁহাকে কহিল, আমরাও কি অন্ধ না কি? 41. যীশু তাহাদিগকে কহিলেন, যদি অন্ধ হইতে, তোমাদের পাপ থাকিত না; কিন্তু এখন তোমরা বলিয়া থাক, আমরা দেখিতেছি; তোমাদের পাপ রহিয়াছে।
  • যোহন অধ্যায় 1  
  • যোহন অধ্যায় 2  
  • যোহন অধ্যায় 3  
  • যোহন অধ্যায় 4  
  • যোহন অধ্যায় 5  
  • যোহন অধ্যায় 6  
  • যোহন অধ্যায় 7  
  • যোহন অধ্যায় 8  
  • যোহন অধ্যায় 9  
  • যোহন অধ্যায় 10  
  • যোহন অধ্যায় 11  
  • যোহন অধ্যায় 12  
  • যোহন অধ্যায় 13  
  • যোহন অধ্যায় 14  
  • যোহন অধ্যায় 15  
  • যোহন অধ্যায় 16  
  • যোহন অধ্যায় 17  
  • যোহন অধ্যায় 18  
  • যোহন অধ্যায় 19  
  • যোহন অধ্যায় 20  
  • যোহন অধ্যায় 21  
×

Alert

×

Bengali Letters Keypad References