পবিত্র বাইবেল

গডস গ্রেইস গিফট
দ্বিতীয় বিবরণ

দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 22

1 তোমার কোন ভ্রাতার বলদ কিম্বা মেষকে পথহারা হইতে দেখিলে তুমি তাহাদের হইতে গা ঢাকা দিও না; অবশ্য আপন ভ্রাতার নিকটে তাহাদিগকে ফিরাইয়া আনিবে। 2 যদি তোমার সেই ভ্রাতা তোমার নিকটস্থ কিম্বা পরিচিত না হয়, তবে তুমি সেই পশুকে আপন বাটীতে আনিয়া যাবৎ সেই ভ্রাতা তাহার অন্বেষণ না করে, তাবৎ আপনার নিকটে রাখিবে, পরে তাহা ফিরাইয়া দিবে। 3 তুমি তাহার গর্দ্দভের সম্বন্ধেও তদ্রূপ করিবে, এবং তাহার বস্ত্রের সম্বন্ধেও তদ্রূপ করিবে, তোমার ভ্রাতার হারাণ যে কোন দ্রব্য তুমি পাও, সেই সকলের বিষয়ে তদ্রূপ করিবে; তোমার গা ঢাকা দেওয়া অকর্ত্তব্য। 4 তোমার ভ্রাতার গর্দ্দভ কিম্বা বলদকে পথে পতিত দেখিলে তাহাদের হইতে গা ঢাকা দিও না; অবশ্য তুমি তাহাদিগকে তুলিতে তাহার সাহায্য করিবে। 5 স্ত্রীলোক পুরুষের পরিধেয়, কিম্বা পুরুষ স্ত্রীলোকের বস্ত্র পরিধান করিবে না; কেননা যে কেহ তাহা করে, সে তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভুর ঘৃণার পাত্র। 6 পথের পার্শ্বস্থ কোন বৃক্ষে কিম্বা ভূমির উপরে তোমার সম্মুখে যদি কোন পক্ষীর বাসাতে শাবক কিম্বা ডিম্ব থাকে, এবং সেই শাবকের কিম্বা ডিম্বের উপরে পক্ষিণী বসিয়া থাকে, তবে তুমি শাবকগণের সহিত পক্ষিণীকে ধরিও না। 7 তুমি আপনার জন্য শাবকগুলিকে লইতে পার, কিন্তু নিশ্চয় পক্ষিণীকে ছাড়িয়া দিবে; যেন তোমার মঙ্গল ও দীর্ঘ পরমায়ু হয়। 8 নূতন গৃহ প্রস্তুত করিলে তাহার ছাদে আলিসিয়া নির্ম্মাণ করিবে, পাছে তাহার উপর হইতে কোন মনুষ্য পড়িলে তুমি আপন গৃহে রক্তপাতের অপরাধ বর্ত্তাও। 9 তোমার দ্রাক্ষাক্ষেত্রে মিশ্রিত বীজ বপন করিবে না; পাছে সমস্ত ফলে—তোমার উপ্ত বীজে ও দ্রাক্ষাক্ষেত্রের ফলে—তুমি স্বত্বহীন হও। 10 বলদে ও গর্দ্দভে একত্র যুড়িয়া চাস করিবে না। 11 লোম ও মসীনা-মিশ্রিত সূত্রনির্ম্মিত বস্ত্র পরিধান করিও না। 12 আপনার আবরণার্থক গাত্রীয় বস্ত্রের চারি কোণে থোপ দিও। 13 কোন পুরুষ যদি বিবাহ করিয়া স্ত্রীর কাছে গমন করে, পরে তাহাকে ঘৃণা করে, 14 এবং তাহার নামে অপবাদ দেয়, ও তাহার দুর্নাম করিয়া বলে, আমি এই স্ত্রীকে বিবাহ করিয়াছি বটে, কিন্তু সঙ্গকালে ইহার কৌমার্য্যের চিহ্ন পাইলাম না; 15 তবে সেই কন্যার পিতামাতা তাহার কৌমার্য্যের চিহ্ন লইয়া নগরের প্রাচীনবর্গের নিকটে নগর-দ্বারে উপস্থিত করিবে। 16 আর কন্যার পিতা প্রাচীনবর্গকে বলিবে, আমি এই ব্যক্তির সহিত আপন কন্যার বিবাহ দিয়াছিলাম, কিন্তু এ তাহাকে ঘৃণা করে; 17 আর দেখ, এ অপবাদ দিয়া বলে, আমি তোমার কন্যার কৌমার্য্যের চিহ্ন পাই নাই; কিন্তু আমার কন্যার কৌমার্য্যের চিহ্ন এই দেখুন। আর তাহারা নগরের প্রাচীনবর্গের সাক্ষাতে সেই বস্ত্র বিস্তার করিবে। 18 পরে নগরের প্রাচীনবর্গ সেই পুরুষকে ধরিয়া শাস্তি দিবে। 19 আর তাহার এক শত *শেকল রৌপ্য দণ্ড করিয়া কন্যার পিতাকে দিবে, কেননা সেই ব্যক্তি ইস্রায়েলীয় এক কুমারীর উপরে দুর্নাম আনিয়াছে; আর সে তাহার স্ত্রী হইবে, ঐ পুরুষ যাবজ্জীবন তাহাকে ত্যাগ করিতে পারিবে না। 20 কিন্তু সেই কথা যদি সত্য হয়, কন্যার কৌমার্য্যের চিহ্ন যদি না পাওয়া যায়; 21 তবে তাহারা সেই কন্যাকে বাহির করিয়া তাহার পিতৃগৃহের দ্বারসমীপে আনিবে, এবং সেই কন্যার নগরের পুরুষেরা প্রস্তরাঘাতে তাহাকে বধ করিবে; কেননা পিতৃগৃহে ব্যভিচার করাতে সে ইস্রায়েলের মধ্যে মূঢ়তার কর্ম্ম করিয়াছে; এইরূপে তুমি আপনার মধ্য হইতে দুষ্টাচার লোপ করিবে। 22 কোন পুরুষ যদি পরস্ত্রীর সহিত শয়ন কালে ধরা পড়ে, তবে পরস্ত্রীর সহিত শয়নকারী সেই পুরুষ ও সেই স্ত্রী উভয়ে হত হইবে; এইরূপে তুমি ইস্রায়েলের মধ্য হইতে দুষ্টাচার লোপ করিবে। 23 যদি কেহ পুরুষের প্রতি বাগ্দত্তা কোন কুমারীকে নগরমধ্যে পাইয়া তাহার সহিত শয়ন করে; 24 তবে তোমরা সেই দুই জনকে বাহির করিয়া নগরদ্বারের নিকটে আনিয়া প্রস্তরাঘাতে বধ করিবে; সেই কন্যাকে বধ করিবে, কেননা নগরের মধ্যে থাকিলেও সে চীৎকার করে নাই, এবং সেই পুরুষকে বধ করিবে, কেননা সে আপন প্রতিবাসীর স্ত্রীকে মানভ্রষ্টা করিয়াছে; এইরূপে তুমি আপনার মধ্য হইতে দুষ্টাচার লোপ করিবে। 25 কিন্তু যদি কোন পুরুষ বাগ্দত্তা কন্যাকে মাঠে পাইয়া বলপূর্ব্বক তাহার সহিত শয়ন করে, তবে তাহার সহিত শয়নকারী সেই পুরুষমাত্র হত হইবে; 26 কিন্তু কন্যার প্রতি তুমি কিছুই করিবে না; সে কন্যাতে প্রাণদণ্ডের যোগ্য পাপ নাই; ফলতঃ যেমন কোন মনুষ্য আপন প্রতিবাসীর বিরুদ্ধে উঠিয়া তাহাকে প্রাণে বধ করে, ইহাও তদ্রূপ। 27 কেননা সেই পুরুষ মাঠে তাহাকে পাইয়াছিল, ঐ বাগ্দত্তা কন্যা চীৎকার করিলেও তাহার নিস্তারকর্ত্তা কেহ ছিল না। 28 যদি কেহ অবাগ্দত্তা কুমারী কন্যাকে পাইয়া তাহাকে ধরিয়া তাহার সহিত শয়ন করে, ও তাহারা ধরা পড়ে, 29 তবে তাহার সহিত শয়নকারী সেই পুরুষ কন্যার পিতাকে পঞ্চাশ *শেকল রৌপ্য দিবে, এবং তাহাকে মানভ্রষ্টা করিয়াছে বলিয়া সে তাহার স্ত্রী হইবে; সেই পুরুষ তাহাকে যাবজ্জীবন ত্যাগ করিতে পারিবে না। 30 কোন পুরুষ আপন পিতৃভার্য্যাকে গ্রহণ করিবে না, ও আপন পিতার আবরণীয় অনাবৃত করিবে না।
1 তোমার কোন ভ্রাতার বলদ কিম্বা মেষকে পথহারা হইতে দেখিলে তুমি তাহাদের হইতে গা ঢাকা দিও না; অবশ্য আপন ভ্রাতার নিকটে তাহাদিগকে ফিরাইয়া আনিবে। .::. 2 যদি তোমার সেই ভ্রাতা তোমার নিকটস্থ কিম্বা পরিচিত না হয়, তবে তুমি সেই পশুকে আপন বাটীতে আনিয়া যাবৎ সেই ভ্রাতা তাহার অন্বেষণ না করে, তাবৎ আপনার নিকটে রাখিবে, পরে তাহা ফিরাইয়া দিবে। .::. 3 তুমি তাহার গর্দ্দভের সম্বন্ধেও তদ্রূপ করিবে, এবং তাহার বস্ত্রের সম্বন্ধেও তদ্রূপ করিবে, তোমার ভ্রাতার হারাণ যে কোন দ্রব্য তুমি পাও, সেই সকলের বিষয়ে তদ্রূপ করিবে; তোমার গা ঢাকা দেওয়া অকর্ত্তব্য। .::. 4 তোমার ভ্রাতার গর্দ্দভ কিম্বা বলদকে পথে পতিত দেখিলে তাহাদের হইতে গা ঢাকা দিও না; অবশ্য তুমি তাহাদিগকে তুলিতে তাহার সাহায্য করিবে। .::. 5 স্ত্রীলোক পুরুষের পরিধেয়, কিম্বা পুরুষ স্ত্রীলোকের বস্ত্র পরিধান করিবে না; কেননা যে কেহ তাহা করে, সে তোমার ঈশ্বর সদাপ্রভুর ঘৃণার পাত্র। .::. 6 পথের পার্শ্বস্থ কোন বৃক্ষে কিম্বা ভূমির উপরে তোমার সম্মুখে যদি কোন পক্ষীর বাসাতে শাবক কিম্বা ডিম্ব থাকে, এবং সেই শাবকের কিম্বা ডিম্বের উপরে পক্ষিণী বসিয়া থাকে, তবে তুমি শাবকগণের সহিত পক্ষিণীকে ধরিও না। .::. 7 তুমি আপনার জন্য শাবকগুলিকে লইতে পার, কিন্তু নিশ্চয় পক্ষিণীকে ছাড়িয়া দিবে; যেন তোমার মঙ্গল ও দীর্ঘ পরমায়ু হয়। .::. 8 নূতন গৃহ প্রস্তুত করিলে তাহার ছাদে আলিসিয়া নির্ম্মাণ করিবে, পাছে তাহার উপর হইতে কোন মনুষ্য পড়িলে তুমি আপন গৃহে রক্তপাতের অপরাধ বর্ত্তাও। .::. 9 তোমার দ্রাক্ষাক্ষেত্রে মিশ্রিত বীজ বপন করিবে না; পাছে সমস্ত ফলে—তোমার উপ্ত বীজে ও দ্রাক্ষাক্ষেত্রের ফলে—তুমি স্বত্বহীন হও। .::. 10 বলদে ও গর্দ্দভে একত্র যুড়িয়া চাস করিবে না। .::. 11 লোম ও মসীনা-মিশ্রিত সূত্রনির্ম্মিত বস্ত্র পরিধান করিও না। .::. 12 আপনার আবরণার্থক গাত্রীয় বস্ত্রের চারি কোণে থোপ দিও। .::. 13 কোন পুরুষ যদি বিবাহ করিয়া স্ত্রীর কাছে গমন করে, পরে তাহাকে ঘৃণা করে, .::. 14 এবং তাহার নামে অপবাদ দেয়, ও তাহার দুর্নাম করিয়া বলে, আমি এই স্ত্রীকে বিবাহ করিয়াছি বটে, কিন্তু সঙ্গকালে ইহার কৌমার্য্যের চিহ্ন পাইলাম না; .::. 15 তবে সেই কন্যার পিতামাতা তাহার কৌমার্য্যের চিহ্ন লইয়া নগরের প্রাচীনবর্গের নিকটে নগর-দ্বারে উপস্থিত করিবে। .::. 16 আর কন্যার পিতা প্রাচীনবর্গকে বলিবে, আমি এই ব্যক্তির সহিত আপন কন্যার বিবাহ দিয়াছিলাম, কিন্তু এ তাহাকে ঘৃণা করে; .::. 17 আর দেখ, এ অপবাদ দিয়া বলে, আমি তোমার কন্যার কৌমার্য্যের চিহ্ন পাই নাই; কিন্তু আমার কন্যার কৌমার্য্যের চিহ্ন এই দেখুন। আর তাহারা নগরের প্রাচীনবর্গের সাক্ষাতে সেই বস্ত্র বিস্তার করিবে। .::. 18 পরে নগরের প্রাচীনবর্গ সেই পুরুষকে ধরিয়া শাস্তি দিবে। .::. 19 আর তাহার এক শত *শেকল রৌপ্য দণ্ড করিয়া কন্যার পিতাকে দিবে, কেননা সেই ব্যক্তি ইস্রায়েলীয় এক কুমারীর উপরে দুর্নাম আনিয়াছে; আর সে তাহার স্ত্রী হইবে, ঐ পুরুষ যাবজ্জীবন তাহাকে ত্যাগ করিতে পারিবে না। .::. 20 কিন্তু সেই কথা যদি সত্য হয়, কন্যার কৌমার্য্যের চিহ্ন যদি না পাওয়া যায়; .::. 21 তবে তাহারা সেই কন্যাকে বাহির করিয়া তাহার পিতৃগৃহের দ্বারসমীপে আনিবে, এবং সেই কন্যার নগরের পুরুষেরা প্রস্তরাঘাতে তাহাকে বধ করিবে; কেননা পিতৃগৃহে ব্যভিচার করাতে সে ইস্রায়েলের মধ্যে মূঢ়তার কর্ম্ম করিয়াছে; এইরূপে তুমি আপনার মধ্য হইতে দুষ্টাচার লোপ করিবে। .::. 22 কোন পুরুষ যদি পরস্ত্রীর সহিত শয়ন কালে ধরা পড়ে, তবে পরস্ত্রীর সহিত শয়নকারী সেই পুরুষ ও সেই স্ত্রী উভয়ে হত হইবে; এইরূপে তুমি ইস্রায়েলের মধ্য হইতে দুষ্টাচার লোপ করিবে। .::. 23 যদি কেহ পুরুষের প্রতি বাগ্দত্তা কোন কুমারীকে নগরমধ্যে পাইয়া তাহার সহিত শয়ন করে; .::. 24 তবে তোমরা সেই দুই জনকে বাহির করিয়া নগরদ্বারের নিকটে আনিয়া প্রস্তরাঘাতে বধ করিবে; সেই কন্যাকে বধ করিবে, কেননা নগরের মধ্যে থাকিলেও সে চীৎকার করে নাই, এবং সেই পুরুষকে বধ করিবে, কেননা সে আপন প্রতিবাসীর স্ত্রীকে মানভ্রষ্টা করিয়াছে; এইরূপে তুমি আপনার মধ্য হইতে দুষ্টাচার লোপ করিবে। .::. 25 কিন্তু যদি কোন পুরুষ বাগ্দত্তা কন্যাকে মাঠে পাইয়া বলপূর্ব্বক তাহার সহিত শয়ন করে, তবে তাহার সহিত শয়নকারী সেই পুরুষমাত্র হত হইবে; .::. 26 কিন্তু কন্যার প্রতি তুমি কিছুই করিবে না; সে কন্যাতে প্রাণদণ্ডের যোগ্য পাপ নাই; ফলতঃ যেমন কোন মনুষ্য আপন প্রতিবাসীর বিরুদ্ধে উঠিয়া তাহাকে প্রাণে বধ করে, ইহাও তদ্রূপ। .::. 27 কেননা সেই পুরুষ মাঠে তাহাকে পাইয়াছিল, ঐ বাগ্দত্তা কন্যা চীৎকার করিলেও তাহার নিস্তারকর্ত্তা কেহ ছিল না। .::. 28 যদি কেহ অবাগ্দত্তা কুমারী কন্যাকে পাইয়া তাহাকে ধরিয়া তাহার সহিত শয়ন করে, ও তাহারা ধরা পড়ে, .::. 29 তবে তাহার সহিত শয়নকারী সেই পুরুষ কন্যার পিতাকে পঞ্চাশ *শেকল রৌপ্য দিবে, এবং তাহাকে মানভ্রষ্টা করিয়াছে বলিয়া সে তাহার স্ত্রী হইবে; সেই পুরুষ তাহাকে যাবজ্জীবন ত্যাগ করিতে পারিবে না। .::. 30 কোন পুরুষ আপন পিতৃভার্য্যাকে গ্রহণ করিবে না, ও আপন পিতার আবরণীয় অনাবৃত করিবে না। .::.
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 1  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 2  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 3  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 4  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 5  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 6  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 7  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 8  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 9  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 10  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 11  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 12  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 13  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 14  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 15  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 16  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 17  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 18  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 19  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 20  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 21  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 22  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 23  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 24  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 25  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 26  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 27  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 28  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 29  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 30  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 31  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 32  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 33  
  • দ্বিতীয় বিবরণ অধ্যায় 34  
×

Alert

×

Bengali Letters Keypad References