পবিত্র বাইবেল

গডস গ্রেইস গিফট
আদিপুস্তক

Notes

No Verse Added

আদিপুস্তক অধ্যায় 29

1. পরে যাকোব চরণ তুলিয়া পূর্ব্বদিক্‌স্থ বংশীয়দের দেশে গমন করিলেন। 2. তথায় দেখিলেন, মাঠের মধ্যে এক কূপ আছে, আর দেখ, তাহার নিকটে মেষের তিনটি পাল শয়ন করিয়া রহিয়াছে; কারণ লোকে মেষপাল সকলকে সেই কূপের জল পান করাইত; আর সেই কূপের মুখে এক বৃহৎ প্রস্তর ছিল। 3. সেই স্থানে পাল সকল একত্র করা হইলে লোকে কূপের মুখ হইতে প্রস্তরখান সরাইয়া মেষগণকে জল পান করাইত, পরে পুনর্ব্বার কূপের মুখে যথাস্থানে সেই প্রস্তর রাখিত। 4. আর যাকোব তাহাদিগকে বলিলেন, ভাই সকল, তোমরা কোন্ স্থানের লোক? তাহারা কহিল, আমরা হারণ-নিবাসী। 5. তখন তিনি বলিলেন, নাহোরের পৌত্র লাবনকে চিন কি না? তাহারা কহিল, চিনি। 6. তিনি বলিলেন, তাঁহার মঙ্গল ত? তাহারা কহিল, মঙ্গল; দেখ, তাঁহার কন্যা রাহেল মেষপাল লইয়া আসিতেছেন। 7. তখন তিনি বলিলেন, দেখ, এখনও অনেক বেলা আছে; পশুপাল একত্র করণের সময় হয় নাই; তোমরা মেষগণকে জল পান করাইয়া পুনর্ব্বার চরাইতে লইয়া যাও। 8. তাহারা কহিল, যতক্ষণ পাল সকল একত্র না হয়, ততক্ষণ আমরা তাহা করিতে পারি না; পরে কূপের মুখ হইতে প্রস্তরখান সরান যায়; তখন আমরা মেষদিগকে জল পান করাই। 9. যাকোব তাহাদের সহিত এইরূপ কথাবার্ত্তা কহিতেছেন, এমন সময়ে রাহেল আপন পিতার মেষপাল লইয়া উপস্থিত হইলেন, কেননা তিনি মেষপালিকা ছিলেন। 10. তখন যাকোব আপন মাতুল লাবনের কন্যা রাহেলকে ও মাতুলের মেষপালকে দেখিবামাত্র নিকটে গিয়া কূপের মুখ হইতে প্রস্তরখানা সরাইয়া তাঁহার মাতুল লাবনের মেষপালকে জল পান করাইলেন। 11. পরে যাকোব রাহেলকে চুম্বন করিয়া উচ্চৈঃস্বরে রোদন করিতে লাগিলেন। 12. আর আপনি যে তাঁহার পিতার কুটুম্ব ও রিবিকার পুত্র, যাকোব রাহেলকে এই পরিচয় দিলে রাহেল দৌড়িয়া গিয়া আপন পিতাকে সংবাদ দিলেন। 13. তাহাতে লাবন আপন ভাগিনেয় যাকােবের সংবাদ পাইয়া দৌড়িয়া তাঁহার সহিত সাক্ষাৎ করিতে গেলেন, তাঁহাকে আলিঙ্গন ও চুম্বন করিলেন, ও আপন বাটীতে লইয়া গেলেন; পরে তিনি লাবনকে উক্ত সমস্ত বৃত্তান্ত জ্ঞাত করিলেন। 14. তাহাতে লাবন কহিলেন, তুমি নিতান্তই আমার অস্থি ও আমার মাংস। পরে যাকোব তাঁহার গৃহে এক মাস কাল বাস করিলেন। 15. পরে লাবন যাকোবকে কহিলেন, তুমি কুটুম্ব বলিয়া কি বিনা বেতনে আমার দাস্যকর্ম্ম করিবে? বল দেখি, কি বেতন লইবে? 16. লাবনের দুই কন্যা ছিলেন; জ্যেষ্ঠার নাম লেয়া ও কনিষ্ঠার নাম রাহেল। 17. লেয়া মৃদুলোচনা, কিন্তু রাহেল রূপবতী ও সুন্দরী ছিলেন। 18. আর যাকোব রাহেলকে ভাল বাসিতেন, এজন্য তিনি উত্তর করিলেন, আপনার কনিষ্ঠা কন্যা রাহেলের জন্য আমি সাত বৎসর আপনার দাস্যকর্ম্ম করিব। 19. লাবন কহিলেন, অন্য পাত্রকে দান করা অপেক্ষা তোমাকে দান করা উত্তম বটে; আমার নিকটে থাক। 20. এইরূপে যাকোব রাহেলের জন্য সাত বৎসর দাস্যকর্ম্ম করিলেন; রাহেলের প্রতি তাঁহার অনুরাগ প্রযুক্ত এক এক বৎসর তাঁহার কাছে এক এক দিন মনে হইল। 21. পরে যাকোব লাবনকে কহিলেন, আমার নিয়মিত কাল সম্পূর্ণ হইল, এখন আমার ভার্য্যা আমাকে দিউন, আমি তাহার কাছে গমন করিব। 22. তখন লাবন ঐ স্থানের সকল লোককে একত্র করিয়া ভোজ প্রস্তুত করিলেন। 23. আর সন্ধ্যাকালে তিনি আপন কন্যা লেয়াকে লইয়া তাঁহার নিকট আনিয়া দিলেন, আর যাকোব তাঁহার কাছে গমন করিলেন। 24. আর লাবন সিল্পা নাম্নী আপন দাসীকে আপন কন্যা লেয়ার দাসী বলিয়া তাঁহাকে দিলেন। 25. আর প্রভাত হইলে, দেখ, তিনি লেয়া। তাহাতে যাকোব লাবনকে কহিলেন, আপনি আমার সহিত এ কি ব্যবহার করিলেন? আমি কি রাহেলের জন্য আপনার দাস্যকর্ম্ম করি নাই? তবে কেন আমাকে প্রবঞ্চনা করিলেন? 26. তখন লাবন কহিলেন, জ্যেষ্ঠার অগ্রে কনিষ্ঠাকে দান করা আমাদের এই স্থানে অকর্ত্তব্য। 27. তুমি ইহার সপ্তাহ পূর্ণ কর; পরে আরও সাত বৎসর আমার দাস্যকর্ম্ম স্বীকার করিবে, সেজন্য আমরা উহাকেও তোমাকে দান করিব। 28. তাহাতে যাকোব সেই প্রকার করিলেন, তাঁহার সপ্তাহ পূর্ণ করিলেন; পরে লাবন তাঁহার সহিত আপন কন্যা রাহেলের বিবাহ দিলেন। 29. আর লাবন বিল্‌হা নাম্নী আপন দাসীকে রাহেলের দাসী বলিয়া তাঁহাকে দিলেন। 30. তখন তিনি রাহেলের কাছেও গমন করিলেন, এবং লেয়া অপেক্ষা রাহেলকে অধিক ভাল বাসিলেন; এবং আর সাত বৎসর লাবনের নিকট দাস্যকর্ম্ম করিলেন। 31. পরে সদাপ্রভু লেয়াকে অবজ্ঞাতা দেখিয়া তাঁহার গর্ভ মুক্ত করিলেন, কিন্তু রাহেল বন্ধ্যা হইলেন। 32. আর লেয়া গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিলেন, ও তাহার নাম রূবেণ [পুত্রকে দেখ] রাখিলেন; কেননা তিনি কহিলেন, সদাপ্রভু আমার দুঃখ দেখিয়াছেন; এখন আমার স্বামী আমাকে ভাল বাসিবেন। 33. পরে তিনি পুনর্ব্বার গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিয়া কহিলেন, সদাপ্রভু শুনিয়াছেন যে, আমি ঘৃণার পাত্রী, তাই আমাকে এই পুত্রও দিলেন; আর তাহার নাম শিমিয়োন [শ্রবণ] রাখিলেন। 34. আবার তিনি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিয়া কহিলেন, এ বার আমার স্বামী আমাতে আসক্ত হইবেন, কেননা আমি তাঁহার জন্য তিন পুত্র প্রসব করিয়াছি; অতএব তাহার নাম লেবি [আসক্ত] রাখা গেল। 35. পরে পুনর্ব্বার তাঁহার গর্ভ হইলে তিনি পুত্র প্রসব করিয়া কহিলেন, এ বার আমি সদাপ্রভুর স্তব গান করি; অতএব তিনি তাহার নাম যিহূদা [স্তব] রাখিলেন। তৎপরে তাঁহার গর্ভনিবৃত্তি হইল।
1. পরে যাকোব চরণ তুলিয়া পূর্ব্বদিক্‌স্থ বংশীয়দের দেশে গমন করিলেন। .::. 2. তথায় দেখিলেন, মাঠের মধ্যে এক কূপ আছে, আর দেখ, তাহার নিকটে মেষের তিনটি পাল শয়ন করিয়া রহিয়াছে; কারণ লোকে মেষপাল সকলকে সেই কূপের জল পান করাইত; আর সেই কূপের মুখে এক বৃহৎ প্রস্তর ছিল। .::. 3. সেই স্থানে পাল সকল একত্র করা হইলে লোকে কূপের মুখ হইতে প্রস্তরখান সরাইয়া মেষগণকে জল পান করাইত, পরে পুনর্ব্বার কূপের মুখে যথাস্থানে সেই প্রস্তর রাখিত। .::. 4. আর যাকোব তাহাদিগকে বলিলেন, ভাই সকল, তোমরা কোন্ স্থানের লোক? তাহারা কহিল, আমরা হারণ-নিবাসী। .::. 5. তখন তিনি বলিলেন, নাহোরের পৌত্র লাবনকে চিন কি না? তাহারা কহিল, চিনি। .::. 6. তিনি বলিলেন, তাঁহার মঙ্গল ত? তাহারা কহিল, মঙ্গল; দেখ, তাঁহার কন্যা রাহেল মেষপাল লইয়া আসিতেছেন। .::. 7. তখন তিনি বলিলেন, দেখ, এখনও অনেক বেলা আছে; পশুপাল একত্র করণের সময় হয় নাই; তোমরা মেষগণকে জল পান করাইয়া পুনর্ব্বার চরাইতে লইয়া যাও। .::. 8. তাহারা কহিল, যতক্ষণ পাল সকল একত্র না হয়, ততক্ষণ আমরা তাহা করিতে পারি না; পরে কূপের মুখ হইতে প্রস্তরখান সরান যায়; তখন আমরা মেষদিগকে জল পান করাই। .::. 9. যাকোব তাহাদের সহিত এইরূপ কথাবার্ত্তা কহিতেছেন, এমন সময়ে রাহেল আপন পিতার মেষপাল লইয়া উপস্থিত হইলেন, কেননা তিনি মেষপালিকা ছিলেন। .::. 10. তখন যাকোব আপন মাতুল লাবনের কন্যা রাহেলকে ও মাতুলের মেষপালকে দেখিবামাত্র নিকটে গিয়া কূপের মুখ হইতে প্রস্তরখানা সরাইয়া তাঁহার মাতুল লাবনের মেষপালকে জল পান করাইলেন। .::. 11. পরে যাকোব রাহেলকে চুম্বন করিয়া উচ্চৈঃস্বরে রোদন করিতে লাগিলেন। .::. 12. আর আপনি যে তাঁহার পিতার কুটুম্ব ও রিবিকার পুত্র, যাকোব রাহেলকে এই পরিচয় দিলে রাহেল দৌড়িয়া গিয়া আপন পিতাকে সংবাদ দিলেন। .::. 13. তাহাতে লাবন আপন ভাগিনেয় যাকােবের সংবাদ পাইয়া দৌড়িয়া তাঁহার সহিত সাক্ষাৎ করিতে গেলেন, তাঁহাকে আলিঙ্গন ও চুম্বন করিলেন, ও আপন বাটীতে লইয়া গেলেন; পরে তিনি লাবনকে উক্ত সমস্ত বৃত্তান্ত জ্ঞাত করিলেন। .::. 14. তাহাতে লাবন কহিলেন, তুমি নিতান্তই আমার অস্থি ও আমার মাংস। পরে যাকোব তাঁহার গৃহে এক মাস কাল বাস করিলেন। .::. 15. পরে লাবন যাকোবকে কহিলেন, তুমি কুটুম্ব বলিয়া কি বিনা বেতনে আমার দাস্যকর্ম্ম করিবে? বল দেখি, কি বেতন লইবে? .::. 16. লাবনের দুই কন্যা ছিলেন; জ্যেষ্ঠার নাম লেয়া ও কনিষ্ঠার নাম রাহেল। .::. 17. লেয়া মৃদুলোচনা, কিন্তু রাহেল রূপবতী ও সুন্দরী ছিলেন। .::. 18. আর যাকোব রাহেলকে ভাল বাসিতেন, এজন্য তিনি উত্তর করিলেন, আপনার কনিষ্ঠা কন্যা রাহেলের জন্য আমি সাত বৎসর আপনার দাস্যকর্ম্ম করিব। .::. 19. লাবন কহিলেন, অন্য পাত্রকে দান করা অপেক্ষা তোমাকে দান করা উত্তম বটে; আমার নিকটে থাক। .::. 20. এইরূপে যাকোব রাহেলের জন্য সাত বৎসর দাস্যকর্ম্ম করিলেন; রাহেলের প্রতি তাঁহার অনুরাগ প্রযুক্ত এক এক বৎসর তাঁহার কাছে এক এক দিন মনে হইল। .::. 21. পরে যাকোব লাবনকে কহিলেন, আমার নিয়মিত কাল সম্পূর্ণ হইল, এখন আমার ভার্য্যা আমাকে দিউন, আমি তাহার কাছে গমন করিব। .::. 22. তখন লাবন ঐ স্থানের সকল লোককে একত্র করিয়া ভোজ প্রস্তুত করিলেন। .::. 23. আর সন্ধ্যাকালে তিনি আপন কন্যা লেয়াকে লইয়া তাঁহার নিকট আনিয়া দিলেন, আর যাকোব তাঁহার কাছে গমন করিলেন। .::. 24. আর লাবন সিল্পা নাম্নী আপন দাসীকে আপন কন্যা লেয়ার দাসী বলিয়া তাঁহাকে দিলেন। .::. 25. আর প্রভাত হইলে, দেখ, তিনি লেয়া। তাহাতে যাকোব লাবনকে কহিলেন, আপনি আমার সহিত এ কি ব্যবহার করিলেন? আমি কি রাহেলের জন্য আপনার দাস্যকর্ম্ম করি নাই? তবে কেন আমাকে প্রবঞ্চনা করিলেন? .::. 26. তখন লাবন কহিলেন, জ্যেষ্ঠার অগ্রে কনিষ্ঠাকে দান করা আমাদের এই স্থানে অকর্ত্তব্য। .::. 27. তুমি ইহার সপ্তাহ পূর্ণ কর; পরে আরও সাত বৎসর আমার দাস্যকর্ম্ম স্বীকার করিবে, সেজন্য আমরা উহাকেও তোমাকে দান করিব। .::. 28. তাহাতে যাকোব সেই প্রকার করিলেন, তাঁহার সপ্তাহ পূর্ণ করিলেন; পরে লাবন তাঁহার সহিত আপন কন্যা রাহেলের বিবাহ দিলেন। .::. 29. আর লাবন বিল্‌হা নাম্নী আপন দাসীকে রাহেলের দাসী বলিয়া তাঁহাকে দিলেন। .::. 30. তখন তিনি রাহেলের কাছেও গমন করিলেন, এবং লেয়া অপেক্ষা রাহেলকে অধিক ভাল বাসিলেন; এবং আর সাত বৎসর লাবনের নিকট দাস্যকর্ম্ম করিলেন। .::. 31. পরে সদাপ্রভু লেয়াকে অবজ্ঞাতা দেখিয়া তাঁহার গর্ভ মুক্ত করিলেন, কিন্তু রাহেল বন্ধ্যা হইলেন। .::. 32. আর লেয়া গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিলেন, ও তাহার নাম রূবেণ [পুত্রকে দেখ] রাখিলেন; কেননা তিনি কহিলেন, সদাপ্রভু আমার দুঃখ দেখিয়াছেন; এখন আমার স্বামী আমাকে ভাল বাসিবেন। .::. 33. পরে তিনি পুনর্ব্বার গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিয়া কহিলেন, সদাপ্রভু শুনিয়াছেন যে, আমি ঘৃণার পাত্রী, তাই আমাকে এই পুত্রও দিলেন; আর তাহার নাম শিমিয়োন [শ্রবণ] রাখিলেন। .::. 34. আবার তিনি গর্ভবতী হইয়া পুত্র প্রসব করিয়া কহিলেন, এ বার আমার স্বামী আমাতে আসক্ত হইবেন, কেননা আমি তাঁহার জন্য তিন পুত্র প্রসব করিয়াছি; অতএব তাহার নাম লেবি [আসক্ত] রাখা গেল। .::. 35. পরে পুনর্ব্বার তাঁহার গর্ভ হইলে তিনি পুত্র প্রসব করিয়া কহিলেন, এ বার আমি সদাপ্রভুর স্তব গান করি; অতএব তিনি তাহার নাম যিহূদা [স্তব] রাখিলেন। তৎপরে তাঁহার গর্ভনিবৃত্তি হইল। .::.
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 1  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 2  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 3  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 4  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 5  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 6  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 7  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 8  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 9  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 10  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 11  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 12  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 13  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 14  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 15  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 16  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 17  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 18  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 19  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 20  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 21  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 22  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 23  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 24  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 25  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 26  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 27  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 28  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 29  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 30  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 31  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 32  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 33  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 34  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 35  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 36  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 37  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 38  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 39  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 40  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 41  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 42  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 43  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 44  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 45  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 46  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 47  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 48  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 49  
  • আদিপুস্তক অধ্যায় 50  
×

Alert

×

bengali Letters Keypad References